ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

প্রয়োজনে নিজেই থানায় বসবো: ডিএমপি কমিশনার

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯  

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) সদ্য কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম বলেছেন, যদি জনগণ তার কাঙ্ক্ষিত সেবা না পায়, হয়রানির শিকার হয় ও ভাল আচরণ না পায়, তাহলে প্রয়োজনে নিজে থানায় গিয়ে বসবো। 
রোববার সকালে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে একথা বলেন তিনি।

তিনি ওসিদের উদ্দেশ্যে বলেন, ডিএমপি অধীনস্থ কোনো থানায় যদি জনগণ তার কাঙ্ক্ষিত সেবা না পায়, হয়রানির শিকার হয় এবং ভালো আচরণ না পায়, তাহলে আমি নিজে থানায় গিয়ে বসব। ওসিগিরি করব। দরকার হলে ডিসি বসবে। প্রয়োজনে অন্যান্য আমার সিনিয়র অফিসাররা থানায় গিয়ে বসবে। তবুও সাধারণ মানুষের কথা শুনবো।

তিনি বলেন, থানায় সেবা নিতে যাওয়া সাধারণ নাগরিকদের কাউকে যেন কোনো ধরনের হয়রানি না করা হয়, সে বিষয়ে লক্ষ্য রাখা হবে। এটাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।

নতুন দায়িত্ব পাওয়া এই ডিএমপি কমিশনার আরো বলেন, আমি দায়িত্ব নেয়ার পরেই ঢাকার সব থানার ওসি ও ডিসিদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলাম। তাদের প্রয়োজনীয় ও কঠোর মনিটরিংয়ের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। সাধারণ মানুষ যাতে পুলিশভীতি থেকে বের হতে পারে সেই ব্যবস্থা করা হবে।

তিনি বলেন, থানায় যেন অসহায় বা অপরাধের শিকার হয়ে কোনো মানুষ হয়রানি ছাড়া মামলা ও জিডি করতে পারেন, থানা থেকে বের হলে যেন তাদের মধ্যে এই বোধ থাকে যে, পুলিশ তার কাজটি সহযোগিতার মাধ্যমে শেষ হয়েছে।

মোহা. শফিকুল ইসলাম বলেন, সাধারণ মানুষ যাতে পুলিশের দ্বারা হয়রানি, চাঁদাবাজির শিকার, পুলিশি সেবার বিপরীতে যাতে আর্থিক লেনদেন না হয় সেদিকে নজর রাখবো। কারো বিরুদ্ধে যদি কোনো অভিযোগ থাকে তাহলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ঢাকার ওসিরা বার বার ঢাকায়ই বদলি হন। এটা কারণ কি? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে কমিশনার বলেন, মেট্রোপলিটন পুলিশে কাজ করার একটি আলাদা অভিজ্ঞতা থাকতে হয়। মেট্রোপলিটন ও জেলায় কাজ করার পার্থক্য ব্যাপক। ওসিদের আচরণ যেন হয়রানিমূলক না হয়, সে ব্যাপারে নজরদারি রয়েছে। যদি তাদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ না থাকে, তাহলে ঢাকার এক থানার ওসি আরেক থানায় দিতে সমস্যা নেই।

তিনি বলেন, কারো বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ থাকলে আমাদের জানাবেন। ব্যবস্থা নেব। কোন অফিসার দিয়ে কোন কাজ হয় আমরা জানি, সে বিষয়টি বিবেচনায় রেখে তাদের পোস্টিং দেয়া হয়।

সম্প্রতি ডিএমপি থেকে অনেক এসি, ডিসিকে ঢাকার বাইরে পোস্টিং দেয়া হয়েছে। তাহলে ওসিদের পোস্টিং দিতে সমস্যা কি? সাংবাদিকদের পাল্টা প্রশ্নের উত্তরে কমিশনার বলেন, সিনিয়র অফিসার ও ওসিদের কাজের পার্থক্য রয়েছে। থানা লেভেলের কাজের ধরণ আলাদা। অলিগলি চেনার দরকার আছে। তবুও আমরা নতুন অফিসার তৈরি করছি। আপনারা দেখেছেন আমরা কিছুদিন পরপর ওসি তদন্ত থেকে অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে ওসি হিসেবে পোস্টিং দিচ্ছি।