ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

ফুসফুসের ক্যান্সার প্রতিরোধের মহৌষধ!

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২২ অক্টোবর ২০১৯  

ফুসফুস আমাদের দেহে যেকোনো রোগ সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করতে লড়াই করে। কিন্তু অনেকেই ফুসফুসের ব্যাপারে খুব একটা সচেতন না। তবে এর প্রতি নজর তখনই দেয়া হয় যখন এটি আক্রান্ত হয়ে পড়ে।

বাইরের বাতাস আমাদের ফুসফুসের ভালো থাকা বা খারাপ থাকার পেছনে প্রধান ভুমিকা পালন করে। তবে ফুসফুসের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক উপাদান হলো টার এবং নিকোটিন। ধূমপান বা অন্যদের ধূমপানের ফলে বাতাসে ছড়িয়ে পড়া টার আর নিকোটিন ফুসফুসের ক্ষতির কারণ। 

এসব উপাদান ফুসফুসে জমা হয়ে বিষক্রিয়া করে ফুসফুসকে ধ্বংস করতে থাকে। নিকোটিন দেহে প্রবেশ করা মাত্রই রক্তচাপ বেড়ে যায় এবং রক্তের শিরা-উপশিরাগুলোকে সংকুচিত করতে থাকে।  

টার ফুসফুসের বায়ুথলিগুলোতে জমা হয়ে সেগুলোর বাতাস বিশুদ্ধকরনের কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত করে। ফুসফুসের এসব বিষাক্ত উপাদানকে পরিষ্কার করতে প্রাচীন একটি কার্যকর প্রাকৃতিক মহৌষধি আছে। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক সেই মহৌষধি তৈরি ও ব্যবহার পদ্ধতি-

মহৌষধিটির উপাদান
১ লিটার পানি, ৪০০ গ্রাম পেঁয়াজ বাটা, ২ চামচ আদা বাটা, ২ চামচ হলুদ গুঁড়া, ৪০০ গ্রাম মধু।  

বানানোর পদ্ধতি
পানির সঙ্গে বাটা পেঁয়াজ টুকু মিশিয়ে হালকা আগুনে সেদ্ধ করুন। এর সঙ্গে দুই চামচ আদা বাটা ও হলুদ গুড়া মেশান। ১০ মিনিট ধরে সেদ্ধ করার পর তাতে মধুটুকু মিশিয়ে দিন। এরপর ভালোভাবে নেড়ে নেড়ে মেশান। মিশ্রণটি আরো ভারী করতে চাইলে আরো বেশি সময় ধরে আগুনে সেদ্ধ করুন। এই মিশ্রণটি থেকে প্রতিদিন সকালে দুই চামচ আর রাতে ঘুমানোর আগে দুই চামচ করে খান।

এই মিশ্রণটি আপনার ফুসফুস থেকে সবধরনের বিষাক্ত উপাদান পরিষ্কার করতে সক্ষম। প্রাচীন কাল থেকেই ভারত উপমহাদেশিয় চিকিৎসা ব্যবস্থায় এই মহৌষধিটি ব্যবহৃত হয়ে আসছে ফুসফুসের ক্যান্সার প্রতিরোধে।  

এই মিশ্রণটি সেবন শুরু করার পর প্রথমদিকে হালকা কফ দেখা দিতে পারে। যা খুবই স্বাভাবিক। ওই কফের সঙ্গে ফুসফুসে জমে থাকা বিষাক্ত উপাদানগুলো বের হয়ে আসতে শুরু করবে।  

আপনি যতদিন ইচ্ছা এই ওষুধটি সেবন করতে পারেন। তবে মনে রাখবেন, আদা রক্তকে পাতলা করে। ফলে আপনার যদি এই সংক্রান্ত কোনো সমস্যা থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের সঙ্গে আগে পরামর্শ করে নিবেন।