ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

বিএনপি নেতারা ব্যর্থ, খালেদা জিয়ার অসন্তুষ্ট প্রকাশ!

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২৮ মার্চ ২০২০  

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় টানা ২৫ মাস কারান্তরীণ ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। এ সময় দলীয় নেত্রীর কারামুক্তিতে বহু আশার বাণী শুনিয়েও কোনো কূল দেখাতে পারেনি বিএনপির শীর্ষ নেতারা। যাকে চরম ব্যর্থতা হিসেবে অভিহিত করেছেন খোদ খালেদা জিয়া। সব মিলে দলের ভূমিকায় হতাশ বিএনপি-প্রধান। এ নিয়ে ঘনিষ্ঠজনদের কাছে তার অসন্তোষও জানিয়েছেন তিনি।

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়াকে দোষী সাব্যস্ত করে পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের রায় দেন আদালত। গত ২৫ মার্চ ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দারের জিম্মায় ছয় মাসের জন্য কারামুক্ত হন খালেদা জিয়া।

কারামুক্তির পর তার বাসভবন ফিরোজায় ফিরে খালেদা জিয়া যে কয়জন ঘনিষ্ঠজনের সঙ্গে কথা বলেছেন তারা প্রত্যেকেই বলছেন, আলাপে খালেদা জিয়া তার মুক্তির ব্যাপারে দলের ভূমিকা নিয়ে হতাশা ব্যক্ত করেছেন। তার মুক্তির জন্য যে ধরনের জোরদার আন্দোলনের প্রয়োজন ছিল, দল তা করতে ব্যর্থ হয়েছে নেতাকর্মীরা। অতীতে আন্দোলন-সংগ্রামে রাজনৈতিক নানা দাবি আদায় হয়েছে। কিন্তু দলীয় প্রধানকে মুক্ত করার জন্য বিএনপির নেতাকর্মীদের যে ধরনের একাগ্রতা দরকার ছিল, তার অভাব ছিল বলেই তাদের কোনো হাঁকডাক কাজে আসেনি। এমনকি আইনি পথেও কোনো সুরাহা করতে পারেননি তারা। দলের নেতাদের এই ব্যর্থতার কারণে তাকে দুই বছরের বেশি সময় কারাগারে থাকতে হয়েছে।

এদিকে দলীয় প্রধানকে মুক্ত করার জন্য বিভিন্ন সময় আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিবসহ কেন্দ্রীয় নেতারা। কিন্তু কার্যত এসবের কিছুই কাজে আসেনি। এমনকি খালেদা জিয়ার মুক্তির বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ সরকারের বিভিন্ন মহলে আলোচনা করেও কোনো ফল আনতে পারেনি তারা।

এমন প্রেক্ষাপটে কারামুক্তির পর দলীয় শীর্ষ নেতাদের সাথে দেখাও করছেন না খালেদা জিয়া। এমন পরিস্থিতিতে ঠিক করে বলাও যাচ্ছে না- খালেদা জিয়ার পরবর্তী মনোভাব কী হবে! এ নিয়ে শঙ্কায় আছেন বিএনপির নেতারা।