ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

‘মাদক ধ্বংসে বিশেষ চশমা দেয়া হবে’

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১২ জুন ২০১৯  

৪৮ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আহমেদ ইউসুফ জামিল বলেছেন, মাদকদ্রব্য উদ্ধার অভিযান ও ধ্বংস দুটোই ঝুঁকিপূর্ণ। তাই যারা মাদকদ্রব্য ধ্বংসের কাজ করবে তাদের জন্য বিশেষ চশমা ব্যবস্থা করা হবে। যাতে মাদক নষ্ট করতে বিজিবি সদস্যদের কোনো ধরনের ক্ষতি না হয়।

বুধবার ব্যাটালিয়নের প্রধান কার্যালয়ের বাস্কেটবল মাঠে সাড়ে পাঁচ কোটি টাকা মূল্যের মাদকদ্রব্য ধ্বংস অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, মাদকদ্রব্য চোরাচালান ও সেবন রোধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এককভাবে কাজ করলে হবে না। বিভিন্ন স্তরের নাগরিকদের অংশগ্রহণ থাকলে মাদক থাকবে না। এজন্য সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার মিজ সুনন্দা রায়, কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের যুগ্ম কমিশনার মোহাম্মদ মিনহাজ উদ্দিন পাহলোয়ান, জেলা বিশেষ শাখার এএসপি মো. আনিছুর রহমান খান, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের উপ-পরিদর্শক মো. হুমায়ন কবির ও পরিবশে অধিদফতরের ইন্সপেক্টর হারুনুর রশিদ পাঠানসহ বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার কর্মকর্তারা।

এর আগে ২০১৭ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে ১ জুন পর্যন্ত পাঁচ কোটি ছয় লাখ ৬৩ হাজার ২শ টাকা মূল্যের মাদক আনুষ্ঠানিকভাবে ধ্বংস করা হয়। এর মধ্যে ছিল ৩৬ হাজার ৮৭ বোতল বিভিন্ন প্রকার ভারতীয় মদ, ১ হাজার ৬৫৯ লিটার বাংলা মদ, ১ হাজার ৮১২ বোতল ভারতীয় বিয়ার, ২ হাজার ২৭২ বোতল ফেনসিডিল, ২৫৭টি ইয়াবা, ১০ কেজি গাঁজা, ৩ লাখ ৮৪ হাজার ভারতীয় সিগারেট।