ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

মাদকাসক্ত হলেই সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২৬ জুন ২০১৯  

মাদকাসক্ত হলেই সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল।

মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। 

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী এ বিষয়ে অনুশাসন দিয়েছেন। এটা পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন হবে। সরকারি কর্মকর্তারাও যদি মাদকাসক্ত হন তাহলে আইন অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। 

তিনি বলেন, সরকারি চাকরিতে ঢোকার সময় ডোপ টেস্ট করা হবে। রক্তে যদি মাদক পাওয়া যায় তাহলে তার আবেদন গ্রহণ করা হবে না। 

মাদকদ্রব্যে নিয়ন্ত্রণে মিয়ানমারের সঙ্গে প্রতিবারই আলোচনা হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলন, দেশটির সরকার প্রধানের সঙ্গেও আমি আলোচনা করেছি। আমাদের সঙ্গে তারা অনেক কথাই বলেন কিন্তু কোনো কথাই কার্যকর হয় না। 

মন্ত্রী বলেন, মিয়ানমার সরকার সব সময় বলে আসছে এগুলো অবৈধ। তবে আমরা চাই এ কথার বাস্তবায়ন হোক। কারণ তারা এগুলোর বিরুদ্ধে সব সময় বলে আসলেও কাজ হচ্ছে না। 

তবে ভারতের সঙ্গে এসব আলোচনা ফলপ্রসূ হয় জানিয়ে তিনি বলেন, ফেনসিডিলের সংখ্যা কিন্তু এখন অনেক কমে আসছে। আগে ভারত থেকে যে পরিমাণ ফেনসিডিল আসতো এখন তার ৫০ ভাগও আসে না। 

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে যারা ফেনসিডিল তৈরি করে তারা যাতে সেখানে সে কাজটি না করে সে বিষয়ে ভারতকে বলা হয়েছে। ভারতও সে বিষয়ে কাজ করছে। এরপরেও কিছু যে আসছে না আমি সেটা বলবো না। আমরা সেই জায়গাটিতে কাজ করছি। 

অন্যদিকে মিয়ানমার সীমান্ত শক্তিশালী করা হয়েছে বলেও জানান তিনি। মন্ত্রী বলেন, সীমান্তে বিজিবির সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। কোস্টগার্ডের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা হয়েছে।  

তিনি বলেন, সীমান্তের কিছু জায়গা রয়েছে যেখানে হেলিকপ্টার ছাড়া যাওয়া যায় না। প্রধানমন্ত্রী দুটি হেলিকপ্টার কেনার অনুমতি দিয়েছেন। এই দুটি হেলিকপ্টার আসছে। মোটকথা আমরা সর্বাত্মক প্রতিষ্ঠা করব যাতে সীমান্ত দিয়ে অবাধে মাদক না আসে।