ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

মাহফুজুর রহমান খানের মৃত্যু নিয়ে গুজব

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২৮ নভেম্বর ২০১৯  

নয়বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত চিত্রগ্রাহক মাহফুজুর রহমান খান সোমবার রাত থেকে রাজধানীর গ্রিন লাইফ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। তার শারীরিক অবস্থা খুবই গুরুতর বলে জানিয়েছে তার পরিবার। বৃহস্পতিবার দুপুরে মাহফুজুর রহমান খান মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে পড়ে। 

এ বিষয়ে মাহফুজুর রহমান খানের ভাতিজা সাহাদাত আর খান ডেইলি বাংলাদেশকে বলেন, মাহফুজুর রহমান খান বেঁচে আছেন। তার লাইফ সাপোর্টও চলছে। মৃত্যুর খবরটি গুজব। চিকিৎসকরা বলছেন তার অবস্থা খুব খারাপ। যে কোনো মুহূর্তে খারাপ কিছু ঘটতে পারে। আমরা যেন প্রস্তুত থাকি। তার মানে এই নয় যে তিনি মারা গেছেন। সবার কাছে অনুরোধ করবো গুজব না ছড়াতে।

শ্রাবণ মেঘের দিন, ঘেটুপুত্র কমলা, আগুনের পরশমনিসহ অসংখ্য সিনেমার চিত্রগ্রাহক মাহফুজুর রহমান খান সোমবার রাতে অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর কাশির সঙ্গে রক্তপাত হতে থাকলে ওই দিন রাত দশটা নাগাত স্বজনরা তাকে রাজধানীর গ্রিন লাইফ হাসপাতালে নিয়ে যান।

উল্লেখ্য, মাহফুজুর রহমান খান ১৯৪৯ সালের ১৯ মে পুরান ঢাকার হেকিম হাবিবুর রহমান রোডের এক বনেদী পরিবােরে জন্ম গ্রহণ করেন। পেশাদার চিত্রগ্রাহক হিসেবে তিনি ১৯৭২ সালে প্রথম চলচ্চিত্রে কাজ করেন। তিনি আলমগীর কবির, আলমগীর কুমকুম, হুমায়ুন আহমেদ, শিবলি সাদিকদের মত চলচ্চিত্র পরিচালকদের সঙ্গে কাজ করেছেন।

চলচ্চিত্রে চিত্রগ্রহণের জন্য তিনি নয়বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, আটবার বাচসাস পুরস্কার এবং একবার বিশেষ বিভাগে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার লাভ করেন।