ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

সকল মুসলিম দেশে ভাস্কর্য রয়েছে

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২৫ নভেম্বর ২০২০  

সবচেয়ে বেশি ভাস্কর্য রয়েছে ইসলামী প্রজাতন্ত্র খ্যাত পাকিস্তানে। সেখানে জিন্না মিউজিয়ামে জিন্নাহর ক একটি ভাস্কর্য রয়েছে। বেনজির ভুট্টো থেকে শুরু করে সম্প্রতি এরতুগ্রুলের ভাস্কর্যও স্থাপিত হয়েছে।
তুরস্কের কামাল আতাতুর্ক, মাওলানা রুমি সহ অনেকের ভাস্কর্য রয়েছে। ব্রিজম্যান আর্ট গ্যালারিতে ওসমানিয়া খেলাফতের সময়কার পেইন্টিং আছে যেখানে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর ছবি আঁকা হয়েছে। ইরান, ইরাক, মরক্কো ও তুরস্কে শতাধিক ভাস্কর্য রয়েছে। মানুষের ভাস্কর্য আছে কুয়েত, কাতার ও দুবাইয়েও । সৌদি আরবে স্ট্যাচু অব লিবার্টির রেপ্লিকা প্রদর্শন করা হয়েছে। জেদ্দা মিউজিয়ামে অনেকগুলো ভাস্কর্য রয়েছে। এছাড়া ইরানের শীর্ষ আলেমদের ফতোয়া মোতাবেক তাজিমের সঙ্গে কিছু আঁকা ও ভাস্কর্য নির্মাণ জায়েজ। সম্ভবত আফগানিস্তান ছাড়া সকল মুসলিম দেশেই ভাস্কর্য রয়েছে।

ভাস্কর্যের ক্ষেত্রে যে বিধিনিষেধ ছিল না তার ঐতিহাসিক দৃষ্টান্ত রয়েছে। আবু বকর (রাঃ) এর শাসনামলে আমর বিন আসের মিশর অভিযানে ফারাও ও স্ফিংস ভাস্কর্য অক্ষত ছিল। সাদ বিন আবি ওয়াক্কাসের ইরাকে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার সময়ও কোনো মূর্তি ভাঙ্গা হয় নি।

গোটা ইসলামী শাসনের যুগে সারাবিশ্বে অগণিত ভাস্কর্য তৈরি হয়েছে। এটি নিষিদ্ধ হলে নির্মাণ হতো না। গত ১৪শ বছরে কেউ কোনো ভাস্কর্যকে মাবুদ হিসেবে গ্রহণ করে নি। হেফাজতে ইসলামীর গুটিকয়েক মৌলভী কিসের ভিত্তিতে নিজেদেরকে বিশ্বের সকল আলেমদের চেয়ে শ্রেষ্ঠ ভাবছেন?