ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

সমুদ্র সৈকতে উঠে এলো রহস্যময় প্রাণী

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২৬ জুন ২০১৯  

সমুদ্র সৈকতে এবার মিলল এক বিস্ময়কর প্রাণীর সন্ধান। কয়েকজন পর্যটক অস্ট্রেলিয়ার সৈকতে হাঁটছিলেন। এমন সময় হঠাৎ তাদের চোখে পড়ে একটি অদ্ভুত সামুদ্রিক প্রাণী। বালুতে শুয়ে রোদ পোহাচ্ছে প্রাণীটি। প্রাণীটির চেহারা দেখে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন তারা।

কোজি সি-সাইড এসকেপ শুক্রবার রহস্যময় প্রাণীটির ছবি ফেসবুকে শেয়ার করে।  

ভিক্টোরিয়া'স জিপসল্যান্ড অঞ্চলে অবস্থিত গোল্ডেন বিচ থেকে অদ্ভুত প্রাণীর ছবিটি তোলা হয়। শার্ক প্রজাতির বিরল ক্যাটশার্কটি তখন ছোট মাছ খাচ্ছিল বলে জানিয়েছে ফক্স নিউজ। অদ্ভুত বৈশিষ্ট্য থাকলেও প্রাণীটি মানুষের জন্য হুমকি নয়।

ফেসবুকে অনেকেই ক্যাটশার্কটি নিয়ে মন্তব্য করেছেন। দুর্লভ উদ্ভট প্রাণীটি দেখার সুযোগ পেয়ে অনেকেই নিজেকে সৌভাগ্যবান বলে মনে করার কথা লিখেছেন মন্তব্যে।

একজন লিখেছেন, ‘এটি অবিশ্বাস্য-প্রকৃতির সর্বশ্রেষ্ঠ দান।’

সমুদ্র সৈকতে প্রাণীটি দেখে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন কেউ কেউ। এদের একজন লিখেছেন, আমি নিশ্চিত নই, এটি ভালো নাকি মন্দ। অন্য একজন লিখেছে, গভীর সমুদ্রে এমন কিছু ঘটছে যার ফলে এমন আজব প্রাণী ওপরে উঠে আসছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কিছু কিছু ক্যাটশার্ক আছে যারা অন্ধকারে এমন আলো ধারণের ক্ষমতা রাখে যাতে অন্য ক্যাটশার্কের কাছে বার্তা পাঠানো যায়।

সায়েন্টিফিক রিপোর্ট-এ প্রকাশিত এক গবেষণার ফল অনুযায়ী, সমুদ্রে দুই প্রজাতির শার্ক দেখা যায়, একটি চেইন ক্যাটশার্ক এবং অপরটি সোয়েল ক্যাটশার্ক। এরা সমুদ্রের নীল আলো শুষে নিতে পারে এবং ওই নীল আলো পুনরায় নির্গত করতে পারে। এর কারণ হচ্ছে প্রাণীটি নিজেই উজ্জ্বল সবুজ রং ধারণ করার ক্ষমতা রাখে।

পিবিএসের মতে, বিভিন্ন সমুদ্রের উষ্ণ পানিতে ক্যাটশার্ক পাওয়া যায়। অনেক গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে এটি একটি সাধারণ ব্যাপার। এগুলো সাধারণত আকারে ছোট, মাত্র আড়াই ফুট বা তার চেয়েও কম। প্রাণীটির চোখ দুটি বেশ বড় বড়। অনেকটা বিড়াল জাতীয় প্রাণীর মতো। আর দাঁত রয়েছে ৪০ থেকে ১১০ সারি। তবে অস্ট্রেলীয় সমুদ্র সৈকতে পাওয়া প্রাণীটির মতো নয়।