ব্রেকিং:
কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা জিয়াউর রহমান যেভাবে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে চেয়েছি চলতি হজ মৌসুমে প্রথম বাংলাদেশী হজযাত্রীর মৃত্যু শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন বাংলাদেশের পুনর্জন্ম ধর্ম অবমাননা কুবি শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কারের সুপারিশ ‘পিডাইয়া লম্বা করে দেওয়ার নির্দেশ’ ফুলবাড়িতে সীমান্তে ঢুকে বিএসএফের গুলিবর্ষণ অভিযানে গিয়ে নারীর মাথায় পিস্তল ধরে, ‘শিশুকে আঘাত’ করে পুলিশ সরকারি সফরে যুক্তরাষ্ট্র গেলেন সেনাপ্রধান সরকারি সফরে যুক্তরাষ্ট্র গেলেন সেনাপ্রধান রাতেই কুতুবদিয়ায় নোঙর করবে এমভি আব্দুল্লাহ সাবেক মন্ত্রীর ৪ ছেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা সিন্ডিকেটের থাবা প্রাণিখাদ্যের বাজারেও কুমিল্লা মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি সোহেল, সম্পাদক মুন নিজ্জর হত্যাকাণ্ড: কানাডায় আরো একজন ভারতীয় গ্রেফতার ‘দেশে তেলের সঙ্গে কমবে-বাড়বে বিদ্যুতের দামও’ আজ বিশ্ব মা দিবস চাঁদপুরে মন্ত্রী ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে কথা বলে আলোচনায় নাজিম কেএনএফের সভাপতি সানজু খুম বম গ্রেফতার দুই বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ
  • রোববার ১৯ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৫ ১৪৩১

  • || ১০ জ্বিলকদ ১৪৪৫

সহকর্মী হিংসা করলে যা করবেন

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২২  

কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সবাই কাজ করেন। সবাই চান নিজ নিজ জায়গা থেকে ভালো কাজ করতে। তবে কর্মক্ষেত্রে সবাই এক হয় না। সেখানে ভালো এবং খারাপ দুই ধরনের সহকর্মীরই দেখা মেলে। কিছু কিছু সহকর্মী এমন থাকে যারা আপনার চলার পথকে সহজ করবে, আপনার কাজে সহযোগিতা করবে। অপরদিকে, এমন অনেক সহকর্মী থাকে যারা আপনার কাজে কিংবা সফলতায় বাধা সৃষ্টি করবে। তাদের ধারা উপকারের বদলে ক্ষতিই বেশি হয়ে থাকে।

বলা চলে, এমন কোনো কর্মক্ষেত্র নেই যেখানে আপনি ঈর্ষান্বিত সহকর্মী পাবেন না। বিষাক্ততার মাত্রা কম-বেশি হতে পারে তবে সব জায়গায় এমন একজন ব্যক্তি থাকবেন যার যেকোনো কারণে আপনার সঙ্গে সমস্যা লেগে থাকবে। আপনি ভালো পারফরম্যান্স করতে পারেন, আরও ভালো যোগাযোগ রয়েছে, তারা মনে করে বসের কাছে আপনি গুরুত্বপূর্ণ, আপনি ভালো পোশাক পরেন, হতে পারে এরকম যেকোনো কিছু!

ভাবছেন এরকম মানুষের সঙ্গে ধৈর্য ধরে একই কর্মক্ষেত্রে কীভাবে কাজ করবেন? হতাশ হওয়ার কিছু নেই। ঈর্ষান্বিত বা হিংসুটে সহকর্মীকে মোকাবিলা করারও কিছু উপায় রয়েছে। চলুন জেনে নেয়া যাক সে উপায়গুলো সম্পর্কে- 

ব্যক্তিগতভাবে নেবেন না

হিংসা মূলত একজন ব্যক্তির নিজের নিরাপত্তাহীনতার প্রতিফলন। বাস্তবে আপনার সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই। তাই পরেরবার যদি কেউ আপনার প্রতি ঈর্ষান্বিত হয়, তবে এটি ব্যক্তিগতভাবে নেবেন না কারণ এটি তাদের সমস্যা আপনার নয়।

ভালোর দিকে মনোযোগ দিন

সব সময় মনে রাখবেন যে আপনি প্রত্যেককে খুশি করতে পারবেন না। তাই, আপনার চারপাশের ভালো মানুষদের দিকে মনোযোগ দেওয়াই ভালো। যে আপনার মতামতকে গুরুত্ব দেয় তাকে গুরুত্ব দিন। বিদ্বেষীরা সব সময় বিদ্বেষীই হবে।

নীরবতা

যদি আপনার কাছে চমক দেওয়ার মতো কোনো খবর থাকে, আপনার পদমর্যাদা বাড়ানো হয়েছে এমন কিছু দেওয়া হয়েছে যা গর্ব প্রকাশ করতে পারে তবে চুপ থাকুন। আপনার কাছের মানুষদের সঙ্গে এটি শেয়ার করুন, তারা আপনার সঙ্গে আনন্দ করবে। আপনি যদি অফিসেই এমনটা প্রকাশ করেন, তখন অন্যরা আপনাকে একজন অহংকারী ব্যক্তি মনে করতে পারে। তাই চুপ থাকলে কেউ কিছু বলতে পারবে না।

শেয়ারিং

কাজ জানেন বলেই সব নিজে একা করতে যাবেন না। যদি সম্ভব হয় তবে সহকর্মীদের সঙ্গে কাজগুলো ভাগ করে নিতে পারেন। একজন দক্ষ কর্মী কিন্তু এমনটাই করবেন। এমনটা করলে সবার সঙ্গে সুসম্পর্ক থাকবে, আমি একাই সব পারি- এ ধরনের ক্ষতিকর আত্মতৃপ্তিতেও ভুগতে হবে না।

ক্ষমা চাওয়া বন্ধ করুন

আপনি যা করেননি তার জন্য কখনোই দুঃখিত বলবেন না। আপনি কিছু অর্জন করলে তা নিয়ে খুশি থাকুন, তাকে ছোট করবেন না এবং এর জন্য ক্ষমাপ্রার্থী হবেন না। শুধু শো অফ থেকে বিরত থাকুন। অভিনন্দন গ্রহণ করুন এবং তারপরে আপনার কাজে মনোযোগ দিন। কেউ ঈর্ষান্বিত হলে এটা তাদের সমস্যা। আপনার কৃতিত্ব খুশি থাকার অধিকার অবশ্যই আপনার রয়েছে।