ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

২০ নভেম্বরের মধ্যে ছাপা হবে প্রাথমিকের সব বই

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২২ অক্টোবর ২০১৯  

বছরের প্রথম দিন শিশুদের হাতে বিনামূল্যে নতুন বই তুলে দিতে তৎপর সরকার। এ লক্ষ্যে আগামী ২০ নভেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকের সব বই ছাপা হবে বলে জানা গেছে। এ জন্য প্রকাশনার কাজও এগিয়ে চলছে দ্রুত গতিতে। 

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান নারায়ণ চন্দ্র সাহা ডেইলি বাংলাদেশকে বলেন, জটিলতার কারণে বই ছাপানোর কাজ কিছুটা দেরিতে শুরু হলেও যথাসময়ে শিক্ষার্থীদের হাতে বই পৌঁছে দেয়া হবে। 

তিনি জানান, বই ছাপানো নিয়ে যে জটিলতা তৈরি হয়েছিল সেটি সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের সঙ্গে বৈঠক করে এক সপ্তাহ আগেই সমাধান করা হয়েছে। 

প্রকাশনা সূত্রে জানা গেছে, প্রাথমিকের প্রায় সাড়ে ১০ কোটি বই ছাপার কার্যাদেশ পাওয়ার দেড় মাস পরও মুদ্রণের কাজ পাওয়া ৪৩ প্রতিষ্ঠান প্রকাশনা শুরু করতে পারছিল না। কাগজ পরিদর্শনের জন্য এনসিটিবি নিযুক্ত বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং পরিদর্শন টিম মুদ্রণ প্রতিষ্ঠানকে কাগজের ছাড়পত্র দিতে হয়রানি ও অনৈতিক লেনদেনের দাবির কারণে এ অবস্থা সৃষ্টি হয় বলেও অভিযোগ করেন প্রকাশকরা। 

প্রকাশকরা জানান, এনসিটিবি ও মুদ্রণ শিল্প সমিতিতে এ ব্যাপারে লিখিত ও মৌখিক অভিযোগ জমা দিলে বিষয়টি সমাধান করার পর প্রকাশনার কাজ শুরু হয়।

নারায়ণ চন্দ্র সাহা বলেন, যারা প্রকাশনার কাজটি করছেন তাদের অভিযোগ আমরা বেশ গুরুত্বের সঙ্গেই নিয়েছি। এজন্যই শেষ পর্যন্ত কাজটি শুরু হয়েছে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর, এনসিটিবি, মুদ্রণ সমিতি, পরিদর্শন টিম এবং কাগজের ছাড়পত্র মনিটরিং প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ জটিলতার অবসানও হয়েছে। পরের বছর থেকে এ ব্যাপারে এনসিটিবি আরো বেশি সচেতন থাকবে।

২০২০ শিক্ষাবর্ষের জন্য প্রাক-প্রাথমিক এবং প্রাথমিকের জন্য সাড়ে ১০ কোটি বই ছাপা হবে। বই ছাপার কার্যাদেশ দেয়া হয় গত ২০ আগস্ট। চুক্তি অনুযায়ী ২০ নভেম্বরের মধ্যে শতভাগ বই ছাপিয়ে উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে পৌঁছানো হবে।

এনসিটিবি জানায়, আগামী শিক্ষাবর্ষে বিনামূল্যের ৩৫ কোটি পাঠ্যবই ছাপার আনুষঙ্গিক সব সরঞ্জাম পরিদর্শন, মনিটরিং এবং মান যাচাই করে ছাড়পত্র দিতে বসু বাইন্ডার্স এবং কন্টিনেন্টাল ইন্সপেকশন বিডিকে নিয়োগ দেয়া হয়। প্রাথমিকের দায়িত্ব হচ্ছে কন্টিনেন্টাল ইন্সপেকশন বিডির আর মাধ্যমিকের ছাড়পত্র দেবে বসু বাইন্ডার্সর।

প্রসঙ্গত, প্রতিবছর জানুয়ারির প্রথম দিনে প্রাথমিকের সব শ্রেণিতে শিশুদের হাতে নতুন বই তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।