করোনা পরবর্তী জটিলতা
কুমিল্লার ধ্বনি
প্রকাশিত: ২৩ ডিসেম্বর ২০২০
সাধারণত Mild and Moderate ইনফেকশন ১৪ দিনে এবং Severe and Critical ইনফেকশন ২৮ দিনে ভালো হয়। এর পরেও যদি কোন রোগীর করোনা সংক্রান্ত জটিলতা থেকে যায় তখন এটাকে Post Covid কিংবা Long Covid Syndrome বলা হয়ে থাকে। এই জটিলতা বিভিন্ন রুপে প্রকাশ পেতে পারে যার মধ্যে প্রধানতম হলো ডি-কন্ডিশনিং সিন্ড্রোম যার মানে হলো প্রচণ্ড দুর্বলতা - মাংসপেশীর শক্তি কমে যাওয়া এবং স্বাভাবিক কাজকর্ম করতে না পারা। পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ধীরে ধীরে এ অবস্থার উন্নতি ঘটাতে হবে যেমন রোগী যদি ৫ মিনিট হাটতে পারে সময়ের ব্যবধানে এটা আস্তে আস্তে বাড়াতে হবে বিশেষ ক্ষেত্রে ফিজিক্যাল মেডিসিন বিশেষজ্ঞের পরামর্শে ফিজিওথেরাপি করা যেতে পারে। এই সমস্যা উপসর্গযুক্ত এবং উপসর্গবিহীন উভয় প্রকার করোনা রোগীর ক্ষেত্রেই হতে পারে। এছাড়াও বিভিন্ন অংগে অসুস্থতা হতে পারে যেমন ফুসফুসে কাশি-শ্বাস কষ্ট- অক্সিজেন কমে যাওয়া - অল্পতেই হাঁপিয়ে উঠা ইত্যাদি সমস্যা দীর্ঘদিন থাকতে পারে। হৃদ যন্ত্রের স্বাভাবিক ছন্দ (Rythm) এ সমস্যা সহ মায়োকার্ডাইটিস হতে পারে। স্নায়ু তন্ত্রের সমস্যার মধ্যে -মনোসংযোগ কমে যাওয়া- মাথা খালি খালি লাগা এবং কোন কোন ক্ষেত্রে খিঁচুনীও হতে পারে। মানসিক অসুবিধা হিসাবে Post Traumatic Stress Disorder [ PTSD] যার লক্ষন হিসাবে হতাশা-অবসাদ গ্রস্ততা- অস্বাভাবিক আচরণ -আত্মহত্যার প্রবণতা দেখা দেখা দিতে পারে। কিডনির কার্যকারিতা হ্রাস পাওয়া; নতুন করে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়া -প্রথমে বেশী তবে তিন মাসের মধ্যে এটা কমে যায় অনেক ক্ষেত্রে।চর্মরোগের মধ্য একজিমা - শরীরে ফুস্কুড়ি পড়া ইত্যাদি হতে পারে। চিকিৎসকের পরামর্শ মত এসকল সমস্যা সমাধানে উদ্যোগী হওয়াই বাঞ্চনীয়। ইতোমধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা মেডিকেল কলেজে পোষ্ট কোভিড ক্লিনিকের কার্যক্রম চালু আছে। আশা করি এটার পরিধি আরো প্রসারিত হবে।
সাধারণত Mild & Moderate Covid
১০ দিন এবং Severe & Critical Covid ২১ দিন ভাইরাস ছড়াতে পারে। একবার কোভিডে আক্রান্ত হলে পুনরায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই তবে অনেক ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে যে সুস্থ ঘোষণার পরেও রোগী অসুস্থ বোধ করছেন বিশেষ করে জ্বর জ্বর ভাব ( তাপমাত্রা ১০০ ডিগ্রীর নীচে) থাকে এটা পোষ্ট কোভিডের ই একটি অংশ। কোন কারণে ভাইরাস শরীর থেকে পুরো পুরি অপসারিত হতে না পারলে শরীরে ইমিউনোলজিক্যাল প্রতিক্রিয়ায় এ সকল উপসর্গ দেখা দেয় এবং পরীক্ষা করলে পুনরায় পজিটিভ পাওয়া যেতে পারে। তবে ইতোমধ্যে যুক্তরাজ্যে আবিষ্কৃত নতুন ধরনের ভাইরাস দ্বারা পুনঃসংক্রমন ঘটতেও পারে। পুনশ্চঃ যাদের কনফার্মড কোভিড হয়ে গিয়েছে ইতোমধ্যে তাদের আর ভ্যাক্সিন নেয়ার প্রয়োজন হবেনা৷
কোভিডে মৃত্য হার সাধারণ ভাবে- এক শতাংশ তবে যাদের বয়স ষাটোর্ধ তাদের ক্ষেত্রে দশ শতাংশ এবং সত্তর থেকে আশি বছরের মধ্য এটা ১৫-২০ শতাংশ। ডায়বেটিস -উচ্চ রক্তচাপ- ষ্ট্রোক-স্থুলকায় (বিএম আই ৩০ এর উপর); সিওপিডি-হাঁপানী- ইমিউনোডেফিসিয়েন্সী ইত্যাদি ক্ষেত্রে মৃত্যুহার বেশী। আমাদের দেশে মৃত্যুহার কম প্রদর্শিত হওয়ার একটা বড় কারন এখানে বৃদ্ব লোকের সংখ্যা এমনিতেই কম। উন্নত দেশে বৃদ্ব নিবাসে অনেক বৃদ্ব লোকের বসবাসের কারনে তাদের আক্রান্ত হওয়ার ফলে মৃত্যু হার ও বেশী প্রদর্শিত। ভ্যাক্সিনের প্রতি আমাদের দুর্বলতা এবং অতি নির্ভরশীলতা কমাতে হবে কারণ ভ্যাক্সিন আসলেও পর্যায়ক্রমে এটি সবাই পেতে অনেক সময় লেগে যাবে তাই ২০২১ বছর পুরোটাকেই আমরা সামাজিক দূরত্ব-হাত ধোয়া ইত্যাদি স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলা এবং মাস্ককেই ভ্যাক্সিন বিবেচনায় শতভাগ লোককে সঠিকভাবে মাস্ক ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করণ ও বাধ্য করতে হবে।
করোনা মহামারীর আনুষঙ্গিক প্রতিক্রিয়া হিসাবে আমদেরকে কমপক্ষে আরো তিনটি অতিমারী মোকাবেলা করতে হবে যেমন- ডিকন্ডিশনিং-ডায়াবেটিস-মানসিক অসুস্থতা যার জন্য প্রয়োজন হবে দীর্ঘ কালীন সুসংগঠিত চিকিৎসা ও পুনর্বাসন (Rehabilitation) এর ব্যবস্থা।
- পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার
- বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে
- নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী
- দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ
- দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী
- শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা
- বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার
- দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ
- বাংলাদেশ-কুয়েত বন্ধুত্বের ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন
- প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে কাতারের আমির
- আগুনে পুড়ল ১৪ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান
- বাংলাদেশ-কাতারের মধ্যে ৫ চুক্তি ও ৫ সমঝোতা স্মারক সই
- সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় বাবা-মাকে কুপিয়ে জখম
- কসবায় ৩৪ কেজি গাঁজাসহ একজন গ্রেফতার
- কসবা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
- তিন উপজেলায় চেয়ারম্যান-ভাইস চেয়াম্যানসহ ৩০ প্রার্থীর মনোনয়ন জমা
- হাজীগঞ্জে বৃদ্ধের টং দোকানে বিদ্যুতের মিটার থাকলেও জ্বলছেনা আলো
- মতলবে সাবেক ইউপি সদস্য হত্যা : যশোর থেকে প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
- কচুয়ায় সর্বজনীন পেনশন বিষয়ক আলোচনা সভা
- চাঁদপুরে পৃথক ঘটনায় দুই মরদেহ উদ্ধার
- ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া
- লাকসামে সফল খামারিদের মাঝে চেক ও পুরস্কার বিতরণ
- লালমাইয়ে জামাতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে এক শিশু উপহার পেল সাইকেল
- দাউদকান্দিতে বাস চাপায় মা-মেয়েসহ ৪ জন নিহত
- পিটিয়ে নয়, ‘স্ট্রোকে’ মৃত্যু হয়েছে শামীমের
- দেবিদ্বারে সরকারি খালের অবৈধ বাঁধ অপসারণ
- কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ৪০ সিটের শিশু ওয়ার্ডে ১২১ জন রোগী
- দেবিদ্বারে অর্ধগলিত কঙ্কাল উদ্ধার
- সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
- মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক
- বাংলাদেশ-কুয়েত বন্ধুত্বের ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন
- দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ
- কসবায় ৩৪ কেজি গাঁজাসহ একজন গ্রেফতার
- সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় বাবা-মাকে কুপিয়ে জখম
- তিন উপজেলায় চেয়ারম্যান-ভাইস চেয়াম্যানসহ ৩০ প্রার্থীর মনোনয়ন জমা
- কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ৪০ সিটের শিশু ওয়ার্ডে ১২১ জন রোগী
- সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
- ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া
- দেবিদ্বারে সরকারি খালের অবৈধ বাঁধ অপসারণ
- কসবা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
- দেবিদ্বারে অর্ধগলিত কঙ্কাল উদ্ধার
- হাজীগঞ্জে বৃদ্ধের টং দোকানে বিদ্যুতের মিটার থাকলেও জ্বলছেনা আলো
- পিটিয়ে নয়, ‘স্ট্রোকে’ মৃত্যু হয়েছে শামীমের
- দাউদকান্দিতে বাস চাপায় মা-মেয়েসহ ৪ জন নিহত
- চাঁদপুরে পৃথক ঘটনায় দুই মরদেহ উদ্ধার
- বাংলাদেশ-কাতারের মধ্যে ৫ চুক্তি ও ৫ সমঝোতা স্মারক সই
- লাকসামে সফল খামারিদের মাঝে চেক ও পুরস্কার বিতরণ
- মতলবে সাবেক ইউপি সদস্য হত্যা : যশোর থেকে প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
- কচুয়ায় সর্বজনীন পেনশন বিষয়ক আলোচনা সভা
- আগুনে পুড়ল ১৪ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান