ব্রেকিং:
পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন ইঁদুরের শত্রু, কৃষকের বন্ধু জাকির হোসেন বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে একই পরিবারের তিনজন নিহত, আহত ৩০ কুমিল্লায় ১৭ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস নোয়াখালীতে রোহিঙ্গার পেটে মিলল ইয়াবা, গ্রেফতার ৪ দক্ষিণ আফ্রিকায় ডাকাতের গুলিতে প্রাণ গেল ছাগলনাইয়ার দিদারের
  • শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

কাজ ছাড়াই টাকা বাগিয়ে নিল ঠিকাদার

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ৮ অক্টোবর ২০১৯  

বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। কমপ্লেক্সটির তৃতীয় শ্রেণির একটি আবাসিক ভবন সংস্কারের জন্য পাঁচ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয় স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতর। কিন্তু কাজ না করেই টাকা তুলে নেয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।

এমনি অভিযোগ উঠেছে খুলনার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স স্বাদ এন্টারপ্রাইজের বিরুদ্ধে।

হাসপাতালের তথ্যমতে, তৃতীয় শ্রেণির আবাসিক ভবনটির সংস্কারের জন্য চলতি বছরের এপ্রিল মাসে পাঁচ লাখের অধিক টাকা বরাদ্দ দেয় খুলনা স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতর। সংস্কার কাজের দায়িত্ব পায় মেসার্স স্বাদ এন্টারপ্রাইজ। পরবর্তীতে ঠিকাদারের লোকজন ভবনের ভেতর ও বাইরের দেয়ালে কোনো রকম রঙ-তুলির আঁচড় দিয়ে পানি-বিদ্যুৎসহ গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো না করেই চলে যায়। বিষয়টি ওই ভবনের স্বাস্থ্য সহকারী ডাক্তার মো. আসলাম হোসেন জমাদ্দার সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলী ও ঠিকাদারকে জানান।

এ সময় তারা বলেন, চিন্তার কোনো কারণ নেই, নিয়মানুযায়ী ভবনের সব কাজ করে দেয়া হবে। কিন্তু মিথ্যা আশ্বাসে সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীর যোগসাজশে পুরো বিল তুলে নেয় ঠিকাদার।

ডাক্তার আসলাম হোসেন বলেন, ভবনটির কাজ না করায় পরিবার-পরিজনকে বৃষ্টির পানি থেকে বাঁচাতে ব্যক্তিগত ২০-২৫ হাজার টাকা খরচ করতে হয়েছে। এছাড়া থাকার কোনো পরিবেশ ছিল না।

স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাক্তার মো. জামাল হোসেন শোভন বলেন, সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার কাজ বুঝিয়ে দেয়নি। এছাড়া তারা হাসপাতাল কতৃপক্ষের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করেননি।

এ বিষয়ে জানতে ঠিকাদারের মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি। 

প্রকৌশলী মো. এনামুল হক তালুকদার বলেন, ভবনটির কাজ সঠিকভাবে করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ঠিকাদারের কোনো গাফিলতি নেই। ভবনটিতে যারা থাকেন তাদের অভিযোগ সঠিক নয়।

সিভিল সার্জন জিকে শামসুজ্জামান বলেন, অনেক ঠিকাদার কাজে নানা অনিয়ম করে থাকেন। এমনকি কাজ বুঝিয়ে না দেয়াসহ কাগজপত্রে সাক্ষর পর্যন্ত নেয় না। তবে বিষয়টির খোঁজখবর নেয়া হবে।