ব্রেকিং:
পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন ইঁদুরের শত্রু, কৃষকের বন্ধু জাকির হোসেন বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে একই পরিবারের তিনজন নিহত, আহত ৩০ কুমিল্লায় ১৭ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস নোয়াখালীতে রোহিঙ্গার পেটে মিলল ইয়াবা, গ্রেফতার ৪ দক্ষিণ আফ্রিকায় ডাকাতের গুলিতে প্রাণ গেল ছাগলনাইয়ার দিদারের
  • শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

তিন বছরে চীনে ৩৩ মসজিদ-মাজার ধ্বংস

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ৮ মে ২০১৯  

চীনের জিনজিয়াং প্রদেশে গত তিন বছরে ৩১টি মসজিদ ও দুটি ধর্মীয় স্থাপনা ধ্বংস করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদপত্র দ্য গার্ডিয়ান এবং বেলিংক্যাট। 

ওপেন সোর্স সাংবাদিকতার ওয়েবসাইট বেলিংক্যাট ও  দ্য গার্ডিয়ানের করা তদন্তে বলা হয়, ২০১৬ সাল থেকে এই অঞ্চলের বেশ কয়েকটি ইসলামি ধর্মীয় স্থাপনাকে পুরোপুরি বা আংশিকভাবে ধ্বংস করা হয়েছে। স্যাটেলাইট ইমেজের সাহায্যে ৯১টি ধর্মীয় স্থান পরীক্ষা করে দেখা যায় ৩১টি মসজিদ ও দুটি মাজারের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।

৯১টি স্থাপনার মধ্যে ৩৩টি পুরোপুরি ধ্বংস করা হয়েছে, অন্যগুলোর গুরুত্বপূর্ণ ফিচার সরিয়ে ফেলা হয়েছে। এর মধ্যে গেটহাউজ, গম্বুজ ও মিনার রয়েছে।

ধ্বংস করা মসজিদগুলোর মধ্যে চীনের সীমান্তের উত্তরে হটানের কাছে অবস্থিত ১২০০ খ্রিস্টাব্দে নির্মাণ করা ইউটিউয়ান আইতিকা মসজিদটি অন্যতম। এই মসজিদটি স্থানীয়দের কাছে জনপ্রিয় ধর্মীয় স্থান হিসেবে পরিচিত। এছাড়া কারগিলিক মসজিদ এবং ইমাম আসিম কমপ্লেক্সও ধ্বংস করা হয়।

চীনের জিনজিয়াং প্রদেশে তুর্কি উইগুরসহ অনেক সংখ্যালঘু গোষ্ঠী বসবাস করে। উইগুরদের সঙ্গে অন্যান্য তুর্কী মুসলিম গোষ্ঠীগুলো অত্যাচারের শিকার হচ্ছে বলেও এই তদন্তে ওঠে আসে।

যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট জানিয়েছে, আট লাখ থেকে ২০ লাখ মুসলিম সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর ব্যক্তিদের চীনের শিক্ষা কেন্দ্রগুলোতে রাখা হয়েছে। 

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলছে, ওই কেন্দ্রগুলোতে শিক্ষার নামে এসব ব্যক্তিদের ওপর নির্মম অত্যাচার চালানো হয়।

বেইজিং বলছে, সন্ত্রাসবাদকে মোকাবিলা করার জন্য ওইসব কেন্দ্রে তাদের শিক্ষা দেয়া হচ্ছে।