ব্রেকিং:
কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? কুমিল্লায় সংবাদ সম্মেলনে কাঁদলেন র‍্যাব কর্মকর্তা দেশের পথে এমভি আবদুল্লাহ রাত ১১টার পর চা-পানের দোকান বন্ধের নির্দেশ রাত ৮টার পর শপিংমল ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বন্ধের নির্দেশনা দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া
  • শনিবার ০৪ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২০ ১৪৩১

  • || ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫

মাঝ সাগরে জাহাজে কী সেই রহস্য!

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১১ জুন ২০১৯  

অবাক পৃথিবীতে কতোই না রহস্য রয়েছে। এর অনেকগুলো এখনো ভেদ করা সম্ভব হয়নি। তেমনি এক রহস্য রয়েছে ‘মেরি সেলেস্ট’ জাহাজকে ঘিরে। এই জাহাজের ভাগ্যে কি জুটেছিল, যেটি পৃথিবীতে অন্যতম রহস্যময় ঘটনা হিসেবে প্রাধান্য পেয়েছে। এবার সেই ঘটনাই জানা যাক।

রহস্যে ঘেরা এই জাহাজটির প্রথম নাম ছিল ‘আমাজন’। এটি ১৮৬০ সালের শেষের দিকে নোভা স্কোশিয়ার ‘বে অফ ফান্দি’র পাড়ে স্পেনসার দ্বীপে তৈরি করা হয়। পরে জাহাজটি মার্কিন এক বণিকের কাছে বিক্রি করা হয়। এর নতুন নাম হয় ‘মেরি সেলেস্ট।

জানা যায়, ১৮৭২ সালের ৭ নভেম্বর ক্যাপ্টেন বেঞ্জামিন ব্রিগস তার স্ত্রী, সন্তান এবং ৭ জন নাবিককে নিয়ে নিউইয়র্ক থেকে জিনোয়ার উদ্দেশে যাত্রা করেন। মাঝ পথে তাদের প্রবল ঝড় এবং ভয়ঙ্কর ঢেউয়ের মুখোমুখি হতে হয়। কিন্তু এত বিপদে পড়েও কোন রকম ক্ষতি হয়নি জাহাজটির।

পরে ১৮৭২ সালের ৫ ডিসেম্বর পর্তুগালের তট থেকে প্রায় দেড় হাজার কিলোমিটার দূরে অতলান্তিক মহাসাগরে আজর দ্বীপের কাছে ব্রিটিশ জাহাজ ‘দি গ্রাসিয়া’ এর নাবিকরা দেখতে পায় জাহাজটিকে। ফাঁকা জাহাজ দেখে সন্দেহ হয় নাবিকদের। দেখা যায়, জাহাজটিতে ছয় মাসের খাবার থেকে শুরু করে নাবিকদের জামাকাপড় সবই সঠিক অবস্থায় রয়েছে। নেই শুধু কোনো মানুষের চিহ্ন। আশ্চর্যজনকভাবে নিখোঁজ ছিল একটি লাইফ বোটও।

গ্রাসিয়ার ক্যাপ্টেন পরে জানিয়েছিলেন, এই ভুতুড়ে জাহাজে তিনি বা তার সহকর্মীরা কাউকেই দেখতে পাননি। শুধু জাহাজের নীচে কিছুটা পানি জমে থাকতে দেখেন। সে সময় মেরি সেলেস্ট জাহাজটিকে নিয়েই ‘দি গ্রাসিয়া’ জিব্রাল্টারের উদ্দেশে রওনা হয়।

জাহাজটিকে ঘিরে রহস্যের জট এ কারণেই যে, এর কোন ধরনের ক্ষয়ক্ষতি না হওয়া। অথচ জাহাজটিতে কেন কেউ ছিলেন না- তা নিয়ে শুরু হয় নানা জল্পনা-কল্পনা। নানা তত্ত্ব সামনে আসতে থাকে। যদিও ধারণাগুলোর সমর্থনে কোন প্রমাণ মেলেনি।