রাতের অন্ধকারে ব্যবসায়ীর উপর হামলা

ব্যবসা প্রতিষ্টান বন্ধ করে বাড়ী যাওয়ার পথে নোয়াখালীর সেনবাগে ব্যবসায়ী তাজুল ইসলাম উপর রাতে অন্ধকারে এলোপাতাড়ি হামলা চালিয়ে আহত করে টাকা ছিনিয়ে নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

ঘটনাটি শুক্রবার রাত সাড়ে এগারটার সময় উপজেলার নবীপুর ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের হাবিব উল্ল্যা কেরানীর বাড়ীর সামনে ঘটে। স্থানিয় লোকজন রক্তাত্ব অবস্থায় আহত তাজুল ইসলাম কে উদ্বার করে সেনবাগে সরকারী হাসপাতালে ভর্তি করে।

আহত তাজুল ইসলাম একই এলাকার নুর ইসলাম ডাক্তার বাড়ীর আবুল বাসারের ছেলে। এ ঘটনা আহত তাজুল ইসলাম বাদী হয়ে সেনবাগ থানায় ৭জন কে অভিযুক্ত করে থানা লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

অভিযোগ সুত্রে জানাগেছে, নবীপুর ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের নুর ইসলাম ডাক্তার বাড়ীর আবুল বাসারের ছেলে তাজুল ইসলাম ছামিরমুন্সী- টুতুবেরহাট সড়কের কালার টেক নামক স্থানের পাশে তাজু ষ্টোর নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্টান দিয়ে ব্যবসা করে আসছে। দোকান থেকে একই এলাকার মো ফয়েজ আহম্মেদের পুত্র মো একরাম উদ্দিন ইতি পূর্বে বাজার খরচ টাকা বকেয়া রেখে যান। বকেয়া টাকা চাইলে সে নানা রকম তাল বাহানা করে বাগবিতান্ডে জাড়িয়ে পড়ে ব্যবসায়ী তাজুল ইসলাম কে নানা রকম হুমকি প্রদান করে।

ঘটনার রাতে ব্যবসায়ী তাজুল ইসলাম ব্যবসা প্রতিষ্টান বন্ধ করে একই এলাকার নির্ঝন স্থান হাবিব উল্ল্যা কেরানীর বাড়ীর সামনে পৌচা মাত্রই পূর্বে থেকে ওঁথ পেতে থাকা একই এলাকার মো ফয়েজ আহম্মেদের ছেলে একরাম উদ্দিন, আবুল হোসেনের ছেলে মো আরিফ হোসেন, হাজী আবুল কাসেমের ছেলে মো পিয়াস ব্যবাসায়ী তাজুল ইসলামের পথরোদ করে শুরু করে অতর্কিত এলোপাতাড়ি হামলা চালিয়ে আহত করে। এসময় তার সাথে থাকা টাকা ছিনিয়ে নেয়।এসময় তার আর্তচিৎকারে স্থানিয় লোজন এগিয়ে এলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। আহতবস্থান ব্যবাসায়ী তাজুল ইসলাম কে উদ্ধার করে সেনবাগ সরকারী হাসপাতালে ভর্তি করে।

এ ঘটনার এ ঘটনা আহত তাজুল ইসলাম বাদী হয়ে হামলাকারী তিন জন কে নামীয় সহ ৭জন কে অভিযুক্ত করে শনিবার দুপুরে সেনবাগ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

এ ঘটনায় অভিযুক্ত মো একরাম উদ্দিন জানান তিনি এই ঘটনার বিষয়ে কিছুই জানে না এবং এর সাথে জড়িত নয় ।