ব্রেকিং:
পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন ইঁদুরের শত্রু, কৃষকের বন্ধু জাকির হোসেন বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে একই পরিবারের তিনজন নিহত, আহত ৩০ কুমিল্লায় ১৭ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস নোয়াখালীতে রোহিঙ্গার পেটে মিলল ইয়াবা, গ্রেফতার ৪ দক্ষিণ আফ্রিকায় ডাকাতের গুলিতে প্রাণ গেল ছাগলনাইয়ার দিদারের
  • শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

স্টুডিওর আড়ালে পাসপোর্টের দালালি, মূল হোতা আটক

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১৫ অক্টোবর ২০২০  

কুমিল্লা নগরীর মনোহরপুরে একটি স্টুডিও থেকে ২৮৬টি পাসপোর্ট, আবেদন ও নকল সিলমোহরসহ দালালচক্রের এক সদস্যকে আটক করেছে র‌্যাব। 

বুধবার মনোহরপুর ফাইন স্টুডিওতে অভিযান চালিয়ে এসব পাসপোর্ট উদ্ধার করে র‌্যাব। এ সময় স্টুডিওর মালিক ও পাসপোর্ট দালাল চক্রের অন্যতম হোতা মোহাম্মদ আতি খানকে আটক করে র‌্যাব। 

আতিক কোতোয়ালি থানার মনোহরপুর এলাকার আব্দুল মতিন খানের ছেলে। স্টুডিওতে তল্লাসি চালিয়ে ২১১টি নতুন পাসপোর্ট, ৭৫টি পুরনো মেয়াদোত্তীর্ণ পাসপোর্ট, পাসপোর্টের আবেদন ফরম, বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তার পদবিসহ নকল সিলমোহর উদ্ধার করে র‌্যাব। 

র‌্যাব ১১ সিপিসি-২ এর অধিনায়ক মেজর নাজমুস সাকিব জানান, ফটো স্টুডিওর আড়ালে মো. আতিক দীর্ঘদিন ধরে পাসপোর্টের দালালী ব্যবসা করে আসছে। এদিকে কুমিল্লা পাসপোর্ট অফিস নোয়াপাড়া এলাকা থেকে একই দিন কোতোয়ালি থানার নোয়াপাড়া গ্রামের লাল মিয়া মেম্বারের ছেলে মো. ইকবাল হোসেন, বুড়িচং থানার গণেশপুর গ্রামের আফিল উদ্দিনের ছেলে মো. আবুল কালাম আজাদ ও কোতোয়ালি থানার নোয়াপাড়া গ্রামের মোসলেম উদ্দিনের ছেলে কাজী মিনহাজ উদ্দিন মিনুকে আটক করা হয়। 

এ সময়ে আসামিদের থেকে ৪৩৬টি পাসপোর্ট, নগদ এক লাখ চুয়াল্লিশ হাজার টাকা এবং পাসপোর্ট তৈরির বিপুল পরিমাণ কাগজপত্র উদ্ধার করা হয়। 

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ ও অনুসন্ধানে গ্রেফতার আসামিরা সবাই পাসপোর্ট দালাল চক্রের সক্রিয় সদস্য বলে স্বীকার করে।