ব্রেকিং:
পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন ইঁদুরের শত্রু, কৃষকের বন্ধু জাকির হোসেন বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে একই পরিবারের তিনজন নিহত, আহত ৩০ কুমিল্লায় ১৭ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস নোয়াখালীতে রোহিঙ্গার পেটে মিলল ইয়াবা, গ্রেফতার ৪ দক্ষিণ আফ্রিকায় ডাকাতের গুলিতে প্রাণ গেল ছাগলনাইয়ার দিদারের
  • শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

৯৯৯-এ ফোন, বাঁচল ১৯ প্রাণ

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২৯ মে ২০১৯  

বগুড়ার জাহাঙ্গীরাবাদ ক্যান্টনমেন্টে সোমবার রাতের ঝড়ে নির্মাণাধীন ভবনের ২৬ শ্রমিক চাপা পড়েন। এতে কিছু শ্রমিক কোনোভাবে বের হতে পারলেও আটকা পড়েন ১৯ জন।

তবে এই ভয়াবহতার মধ্যেও সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছেন তারা। মাথা ঠাণ্ডা রেখে একজন শ্রমিক কল দেন জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ। মুহূর্তেই ঘটনাস্থলে ছুটে আসে পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও অ্যাম্বুলেন্স। দ্রুত সেখান থেকে ১৯ শ্রমিককে উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে নেয়া হয়। 

এর মধ্যে সবাই শঙ্কামুক্ত থাকলেও পাঁচজনের অবস্থা গুরুতর। তবে ৯৯৯-এ কলই ওই শ্রমিকদের আরও বড় বিপদের হাত থেকে বাঁচিয়ে দিলো বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ইউএনও ফুয়ারা খাতুন বলেন, সোমবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে তুমুল ঝড়-বৃষ্টির আঘাতে এটি ভেঙে পড়ে। এতে আহত হন ২৬ জন শ্রমিক। আহতদের উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তারা সবাই যেন প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা পান সেটা নিশ্চিত করা হয়েছে।

আহতদের মধ্যে গোলাম রব্বানী, রোমান, শাহিন, জয়নাল, নবীর, আলমগীর, সাফিনূর, শাহ্ আলম, বাবু, মামুন, সাদেশ, রাকিব, রাকিবুল, শিপন, আতিকুল, আল আমিন, রাজ্জাক ও সাজুর পরিচয় জানা গেছে। এদের বেশিরভাগই গাইবান্ধার বাসিন্দা। আহতদের মধ্যে কারো পা-ও ভেঙে গেছে। আবার কেউ মাথায় গুরুতর আঘাত পেয়েছেন।

জেলার অতিরিক্ত এসপি (মিডিয়া) সনাতন চক্রবর্তী বলেন, ৯৯৯-এ কল পেয়েই ঘটনাস্থলে তারা সবাই দ্রুত ছুটে যান। আহত সব শ্রমিককে উদ্ধার করে শজিমেকে নেয়া সম্ভব হয়। ১৯ জন শ্রমিককে তাৎক্ষণিক ভর্তি করা হয়। অনেককেই প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়। আহতদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থা আঘাত মারাত্মক হলেও বাকি সবাই শঙ্কামুক্ত। সময় মতো তাদের হাসপাতালে নিতে না পারলে অনেকের অবস্থা সংকটাপন্ন হতে পারতো।