ব্রেকিং:
শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? কুমিল্লায় সংবাদ সম্মেলনে কাঁদলেন র‍্যাব কর্মকর্তা দেশের পথে এমভি আবদুল্লাহ রাত ১১টার পর চা-পানের দোকান বন্ধের নির্দেশ রাত ৮টার পর শপিংমল ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বন্ধের নির্দেশনা দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
  • শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২০ ১৪৩১

  • || ২৩ শাওয়াল ১৪৪৫

ঈদের আগে প্রবাসী আয়ে নতুন রেকর্ড

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ৪ জুন ২০১৯  

এবারের ঈদের আগে যে পরিমাণ অর্থ প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন, তা আগে কখনো আসেনি। যার মাধ্যমে প্রবাসী আয়ে নতুন রেকর্ড গড়লো বাংলাদেশ। 

সদ্য সমাপ্ত মে মাসে প্রবাসীদের পাঠানো ১৭৫ কোটি ৫৭ লাখ ডলার দেশে এসেছে। বাংলাদেশি টাকায় যার পরিমাণ ১৪ হাজার ৮৩৫ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, সবচেয়ে বেশি আয় এসেছে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। প্রবাসী আয় আনায় এরপরই রয়েছে ডাচ বাংলা, অগ্রণী ও সোনালী ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বলেন, ব্যাংকগুলোতে ডলারের সংকট চলছে। এ জন্য সব ব্যাংকই প্রবাসী আয় আনার দিকে বাড়তি নজর দিয়েছে। কেউ কেউ ডলারের বেশি দামে দিয়েও আয় এনেছে। ফলে আয় অনেক বেড়েছে। 

তথ্য মতে, মে মাসে এসেছে ১৭৫ কোটি ৫৭ লাখ ডলার। এপ্রিলে এসেছিল ১৪৩ কোটি ডলার, মার্চে ১৪৫ কোটি ডলার। আর চলতি বছরের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতে এসেছিল যথাক্রমে ১৫৯ কোটি ও ১৩১ কোটি ডলার। ফলে চলতি অর্থবছরের ১১ মাসে দেশে প্রবাসী আয় এসেছে ১ হাজার ৫০৬ কোটি ডলার।

গত ২০১৭-১৮ অর্থবছরে এক হাজার ৪৯৮ কোটি ১৭ লাখ (১৪.৯৮ বিলিয়ন) ডলারের রেমিটেন্স পাঠিয়েছিলেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানকারী প্রবাসীরা। ওই অঙ্ক ২০১৬-১৭ অর্থবছরের চেয়ে ১৭ দশমিক ৩২ শতাংশ বেশি ছিল।

বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি হল বিদেশে থাকা বাংলাদেশিদের পাঠানো অর্থ বা রেমিটেন্স।

বর্তমানে এক কোটির বেশি বাংলাদেশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থান করছেন। জিডিপিতে তাদের পাঠানো অর্থের অবদান ১২ শতাংশের মতো।