ব্রেকিং:
পতেঙ্গায় আগুন ধরে প্রশিক্ষণ বিমান কর্ণফুলীতে, ২ পাইলট আহত কুমিল্লায় তিন উপজেলায় বিজয়ী যারা- মনোহরগঞ্জে ভোটার না থাকলেও বিজয়ী প্রার্থীর পক্ষে ৭৭ হাজার ভোট! ব্যালটে ভুল প্রতীক, কসবা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা বদলি সাংবাদিকদের নাস্তার প্যাকেটে টাকার খাম! বান্দরবানে যৌথবাহিনীর অভিযানে কেএনএফের সন্ত্রাসী নিহত উপজেলা নির্বাচনে যে বিষয়গুলোর ওপর নজর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী সৌদিতে ফখরুল-ফালুর রুদ্ধদ্বার বৈঠক নিয়ে বিএনপিতে তোলপাড় ৫ম বারের মতো প্রেসিডেন্টের শপথ নিলেন পুতিন বারান্দায় দাঁড়িয়ে দেখছিল বৃষ্টি, বজ্রপাতে মাদরাসার ২১ শিক্ষার্থী দুপুরের মধ্যে ১৫ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস তেলের দাম বাড়াল সৌদি কেজিতে ১০ টাকা কমলো পেঁয়াজের দাম তিন রাত শাহজালালে ৩ ঘণ্টা করে ফ্লাইট বন্ধ কুমিল্লায় ‘কোরবানির আগে পেঁয়াজের দাম হবে ৫০ টাকার মধ্যে’ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ খাদ্য নিরাপত্তায় ২০ লাখ টন গম কিনছে সরকার শেখ হাসিনাকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ স্ট্যাটাস, আ.লীগ নেতাকে অব্যহতি কেন পিছু হঠল আওয়ামী লীগ
  • শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৬ ১৪৩১

  • || ০১ জ্বিলকদ ১৪৪৫

কুমিল্লায় হত্যা মামলায় একজনের যাবজ্জীবন

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ৪ অক্টোবর ২০২৩  

কুমিল্লার মুরাদনগরে মানসিক ভারসাম্যহীন নাছির হত্যা মামলায় একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার কুমিল্লার সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ হেলাল উদ্দিন এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি সোহাগ মিয়া মুরাদনগর উপজেলার বাখরনগর দক্ষিণপাড়ার মৃত রোশন আলীর ছেলে। আর হত্যার শিকার নাছির দেবিদ্বার উপজেলার ভিংলাবাড়ীর আব্দুল আউয়ালের ছেলে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর দিনগত রাত ১১টার দিকে মুরাদনগর বাখরনগর দক্ষিণপাড়া এলাকায় নাছিরকে একা পেয়ে পূর্ব শত্রুতার জেরে দা কুপিয়ে হত্যা করেন সোহাগ।

এ ঘটনায় নিহত নাছিরের বাবা অভিযুক্ত সোহাগ মিয়াকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন। মামলা হওয়ার পর পুলিশ আসামি সোহাগকে গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠায়।

পরবর্তীতে আসামির বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আজ এ রায় দেন আদালত। ২০২১ সাল থেকেই আসামি সোহাগ কারাগারে রয়েছেন। রায়ের সময় তিনি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন জেলা পিপি অ্যাডভোকেট জহিরুল ইসলাম সেলিম এবং আসামিপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর আলম।