ব্রেকিং:
শেখ হাসিনাকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ স্ট্যাটাস, আ.লীগ নেতাকে অব্যহতি কেন পিছু হঠল আওয়ামী লীগ কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? কুমিল্লায় সংবাদ সম্মেলনে কাঁদলেন র‍্যাব কর্মকর্তা দেশের পথে এমভি আবদুল্লাহ রাত ১১টার পর চা-পানের দোকান বন্ধের নির্দেশ রাত ৮টার পর শপিংমল ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বন্ধের নির্দেশনা দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার
  • রোববার ০৫ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২১ ১৪৩১

  • || ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫

পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৮০টি প্রকল্প উদ্বোধন করেন : প্রধানমন্ত্রী

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১৬ অক্টোবর ২০২৩  

নদীমার্তৃক দেশে অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ নদী তীর ভাঙ্গন রোধ করা। সারাদেশে নদী খনন,নদীতীর সংরক্ষণ, সেচ ও নিষ্কাশন খাল খনন এবং পূন:খনন,বন্যা নিয়ন্ত্রণ এবং উপকূলীয় ও ডুবন্ত বাঁধ নির্মাণ এবং পূন:নির্মাণসহ উপকূলীয় ভূমি পূনরুদ্ধারের কাজ সাফল্যের সাথে বাস্তবায়নের কাজ শেষ করে যাচ্ছে। বর্তমান উন্নয়ন বান্ধব সরকার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির বিভিন্ন মাইলফলক অতিক্রম করায় নিজ অর্থায়নে মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের সক্ষমতা অর্জনের পথে এগিয়ে যাচ্ছে করেছে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের পানি উন্নয়ন বোর্ড। পানি সম্পদের টেকসই সংরক্ষণ,উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনার ধারাবাহিকতায় পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়ে বাস্তবায়নাধীন ৮০ টি প্রকল্পের শুভ উদ্বোধন এবং ১১ টি নতুন প্রকল্পের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপনে আজ সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে উদ্বোধন করবেন।

হাওর এলাকায় কাবিটা প্রকল্পের মাধ্যমে বাঁধের রুটিন মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজসমূহ জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে যথাসময়ে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এ কাজ বাস্তবায়নে প্রকল্প সুবিধাভোগী ও জনপ্রতিনিধিরা সরাসরি সম্পৃক্ত হওয়ায় কাজ বাস্তবায়নে স্বচ্ছ্বতা নিশ্চিত হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে হাওর অঞ্চলে আগাম আকস্মিক বন্যা হতে উৎপাদিত বোরো ফসল প্রায় সমুদয়ই রক্ষা করা সম্ভব হয়েছে। বন্যার তাৎক্ষণিক তথ্য ও বন্যা পূর্বাভাস সম্বলিত প্লাবন মানচিত্র এবং আগাম সতর্কবার্তা জনগণের দোড়গোড়ায় পৌছানো হচ্ছে।

এ বিষয়ে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপ-মন্ত্রী এনামুল হক শামীম ইনকিলাবকে বলেন, পানি মন্ত্রণালয়ের সামগ্রীক কার্যক্রমকে গতিশীল করবে এবং সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়ন নিশ্চিত করেছে। তিনি বলেন, দেশের দারিদ্র্য বিমোচনে ভূমি পুনরুদ্ধার ও উন্নয়নের ধারণা বাস্তবে রূপায়নের উল্লেখযোগ্য ও প্রশংসনীয় অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে উন্নয়ন প্রশাসন ক্যাটেগরিতে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদক ২০২২লাভ করেছে। নদীমাতৃক বাংলাদেশে বিভিন্ন নদ-নদী ও অন্যান্য পানিধারগুলো সঠিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে দেশের সার্বিক উন্নয়নে যথাযথ ভূমিকা রাখা এবং সবার কর্মপ্রয়াস সার্থক হবে।

জানা গেছে, বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও নিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়নকল্পে গত ২০০৯-২০২৩ চলতি বছরে ৫৬টি বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও নিষ্কাশনধর্মী প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে বন্যা নিয়ন্ত্রণ, নিষ্কাশন ও সেচ সুবিধার আওতাভুক্ত এলাকা ৫.৬৪ লক্ষ হেক্টর সম্প্রসারিত হয়েছে। এ সময়কালে ১৫৪৪ কিঃমিঃ বাঁধ (উপকূলীয়, ডুবন্ত ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ)নির্মিত হয়েছে এবং ১০৫৭১ কিঃমিঃ বাঁধ উপকূলীয়,ডুবন্ত ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ, মেরামত-পুনর্বাসন,পুনরাকৃতিকরণ করা হয়েছে। এছাড়াও, ১৮৭৩ টি পানি কাঠামো নির্মাণ,৪৯৯ কিঃমিঃ নিষ্কাশন খাল খনন ও ৬৬১৭ কিঃমিঃ নিষ্কাশন খাল পুনঃখনন করা হয়েছে।
ঢাকা শহরের পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা উন্নয়নের জন্য গোড়ানচটবাড়ীতে অতিরিক্ত ২টি পাম্পহাউজ নির্মাণ করা হয়েছে। ডিএনডি এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসনকল্পে ২টি পাম্পহাউজ ও ৩টি পাম্পিং স্টেশন নির্মাণাধীন রয়েছে।
জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব তথা দূর্যোগ মোকাবেলায় ষাটের দশকে নির্মিত জোয়ার-ভাটা সহিষ্ণু বাঁধসমূহকে ঘূর্ণিঝড় সহনশীল করার উদ্যোগ গৃহিত হয়েছে। সে লক্ষ্যে ১৩৯টি পোল্ডারের মধ্যে ৭৩টি পোল্ডারে কার্যক্রম চলমান রয়েছে। সেচধর্মী প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে সেচ ব্যবস্থার সুষম, সমন্বিত ও টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিতকল্পে ১৮১.০০ কিঃমিঃ সেচ খাল খনন ও ১৮৭৯.০০ কিঃমিঃ সেচ খাল পুনঃখনন করা হয়েছে। এ সকল প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রকল্প এলাকায় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রকল্প এলাকায় উৎপাদিত ফসল দেশের খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। দেশের বিভিন্ন নদীর ভাঙ্গন হতে জেলা ,উপজেলা, পৌর,শহর বাজার, হাট এবং ঐতিহাসিক এ জাতীয় জনগুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো রক্ষার্থে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে। গত ১৪ বছরে প্রায় ৯৯০ কিঃমিঃ নদী তীর সংরক্ষণ কাজ বাস্তবায়নের মাধ্যমে ১৭টি জেলা শহরকে প্রত্যক্ষভাবে নদী ভাঙ্গন থেকে সুরক্ষা প্রদান করেছে। নদী ভাঙ্গন থেকে গত ১৪ বছরে সুরক্ষিত জেলা শহর গুলো হচ্ছে, ফরিদপুর, ভোলা, চাঁদপুর, নরসিংদী, রাজবাড়ি, নওগাঁ, সিরাজগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, ময়মনসিংহ, জামালপুর, খুলনা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া,কুষ্টিয়া, গাইবান্ধা, রাজশাহী ও সুনামগঞ্জ রক্ষার কাজ বাস্তবায়ন করা হয়েছে। জাতির পিতার স্বপ্ন পূরণে প্রধানমন্ত্রী ঘোষনা দিয়েছিলেন আগামী ১০০ বছরে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনাই বাংলাদেশ ব-দ্বীপ পরিকল্পনা:২১০০। ২১০০ সালে বাংলাদেশকে যেভাবে গড়তে চাই সেভাবেই আমরা ব-দ্বীপ পরিকল্পনা প্রণয়নের কাজ শুরু করে সরকার। গত ২০১৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারের ব-দ্বীপ বা ডেল্টা পরিকল্পনা-২১০০ এর বাস্তবায়ন বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ অনুচ্ছেদ রয়েছে। ব-দ্বীপ পরিকল্পনার বিনিয়োগ কর্মপরিকল্পনাভুক্ত ৮০টি কার্যক্রমের মধ্যে ৫৯টি (৪৫টি সরাসরি ও ১৪টি ক্রসকাটিং) পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতায় বাপাউবো বাস্তবায়নের কাজ শুরু করে। বাস্তবায়নাধীন৫৭টি উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে ইতোমধ্যে ২৬টি কার্যক্রম বাস্তবায়িত হয়েছে। যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির বিভিন্ন মাইলফলক অতিক্রম করায় নিজ অর্থায়নে মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের সক্ষমতা অর্জন করেছে।

দেশের পানি সম্পদ খাতে সরকার বিগত ১৪ বছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে প্রায় ৫৩ হাজার ৫শত ৪৪ কোটি টাকা ব্যয়ে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় ২৭৭টি (নদীতীর সংরক্ষণধর্মী ১১৯টি, সেচ ধর্মী ৩৪টি,বন্যা নিয়ন্ত্রণ-নিষ্কাশনধর্মী ৫৬টি,সমীক্ষাধর্মী ৪৯টি, ভূমি পুনরূদ্ধারধর্মী ২টি,ভবন নির্মাণধর্মী ১টি ও বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড ব্যতীত অন্যান্য সংস্থা গুলোর ১৬টি) প্রকল্পের বাস্তবায়নের কাজ শেষ করেছে। বর্তমানে ৯৬টি প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন রয়েছে। আগামী ২০২৪ সালের জুনে ৪১টি প্রকল্পের কাজ শেষ হচ্ছে। আরো ১০টি নতুন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে সরকার। বর্তমান সরকারের আমলে জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ড গঠন করা হয় যার আওতায় ১৩৬টি প্রকল্প গ্রহণ করে ১৩০টির বাস্তবায়ন সম্পন্ন করা হয়েছে। বর্তমানে ৬টি প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন রয়েছে। পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় এর ম্যান্ডেটভূক্ত কার্যক্রম অবকাঠামো উন্নয়ন ছাড়াও সুশাসন ও সংস্কারমূলক কার্যক্রম বাস্তবায়নে অগ্রনী ভূমিকা পালন করছে। ফলশ্রুতিতে, বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বাস্তবায়নে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় দেশের ৫১টি মন্ত্রণালয়-বিভাগের মধ্যে গত ২০১৮-১৯, ২০১৯-২০, ২০২০-২১ এবং ২০২১-২২ অর্থ-বছরে যথাক্রমে ৪র্থ, ৫ম, ৫ম এবং ৮ম স্থান অর্জন করেছে। গত ২০০৮ ও ২০১৪ সালের ন্যায় পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার, ২০১৮ এর বাস্তবায়নেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার, ২০১৮ এ পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট ৩টি অনুচ্ছেদের রয়েছে। নির্বাচনী ইশতেহারের অনুচ্ছেদ ৩.১৪: কৃষি, খাদ্য ও পুষ্টিঃ খাদ্য নিরাপত্তা অর্জন নিশ্চায়তা এ উল্লেখিত খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অগ্রনী ভূমিকা পালন করেছে। বর্তমান সরকারের গত ৪ বছরে ৪০৩ কিঃমিঃ নদী তীর সংরক্ষণ,৪৯৭ কিঃমিঃ বাঁধ নির্মাণ, ৬৯১০ কিঃমিঃ বাঁধ পুনর্বাসন পুনরাকৃতিকরণ,৪০০১ কিঃমিঃ নদী ড্রেজিং, পুনঃখনন,৫২২৬ কিঃমিঃ খাল পুনঃখনন, ১২০৫ কিঃমিঃ সেচ খাল পুনঃখনন,৮১৮টি পানি কাঠামো নির্মাণ,১৭৯৬টি পানি কাঠামো পুনর্বাসন ও মেরামত করা হয়েছে। যোগাযোগ-(নৌপথ ও বন্দর) খাতে ব্যাপক খননের পরিকল্পনা হিসেবে আগামী মেয়াদে প্রায় ১০ হাজার কিলোমিটার নৌপথ পুনরূদ্ধার করা কাজ চলমান রয়েছে। নদী ড্রেজিং/পুনঃখনন ও খাল পুনঃখনন করায় খননকৃত নদী/খালগুলো নৌ-যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রভূত উন্নতি হয়েছে। নদী ড্রেজিং/পুনঃখননের ফলে নদীর পানি ধারণ ক্ষমতা তথা নাব্যতা বৃদ্ধি পায়। নদীর খননকৃত গতিপথে পানি দ্রুত নিষ্কাশন হতে সমর্থ হওয়ায় তা নদী তীরবর্তী এলাকাসমূহে বন্যা ও নদী ভাঙ্গনের ঝুঁকি হ্রাস করে। এর ফলে নদী তীরবর্তী বিস্তীর্ণ এলাকার জনগণ ও জনজীবন উপকৃত হয়। ফসলী জমি নদী ভাঙ্গন ও বন্যার ঝুঁকিমুক্ত হয়। ২০০৯ সালের পূর্ববর্তী সময়কালে কেবলমাত্র গড়াই নদী ২০ কিঃমিঃ ড্রেজিং করা হলেও বিগত ১৪ বছরে ৫০৩০ কিঃমিঃ নদী ড্রেজিং/পুনঃখনন করা হয়েছে। নদী ড্রেজিং/পুনঃখননকালে প্রাপ্ত ড্রেজড ম্যাটেরিয়াল/খননকৃত মাটির পরিকল্পিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে নদীবক্ষ,মোহনা থেকে ৩৪.১৭ বর্গকিলোমিটার ভূমি পুনরুদ্ধার করা হয়েছে। নদী ড্রেজিং ছাড়াও ক্রসবার- ক্রসড্যাম প্রভৃতি অবকাঠামোগত উন্নয়নের মাধ্যমে নদীবক্ষ-মোহনা থেকে ১২.০১ বর্গকিলোমিটার ভূমি পুনরুদ্ধার করা হয়েছে। নদী ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে পুনরুদ্ধারকৃত ভূমির স্থানীয় পর্যায়ে প্রচলিত বাজার দর বিবেচনায় সম্ভাব্য মূল্য ৪ হাজার ৭শত ৬ কোটি ৮২ লাখ টাকা। নদী ড্রেজিং ব্যাতীত অন্যান্য পুনরুদ্ধারকৃত ভূমির স্থানীয় পর্যায়ে প্রচলিত বাজার দর বিবেচনায় সম্ভাব্য মূল্য ২৪৪.০৪ কোটি টাকা।