ব্রেকিং:
৫ম বারের মতো প্রেসিডেন্টের শপথ নিলেন পুতিন বারান্দায় দাঁড়িয়ে দেখছিল বৃষ্টি, বজ্রপাতে মাদরাসার ২১ শিক্ষার্থী দুপুরের মধ্যে ১৫ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস তেলের দাম বাড়াল সৌদি কেজিতে ১০ টাকা কমলো পেঁয়াজের দাম তিন রাত শাহজালালে ৩ ঘণ্টা করে ফ্লাইট বন্ধ কুমিল্লায় ‘কোরবানির আগে পেঁয়াজের দাম হবে ৫০ টাকার মধ্যে’ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ খাদ্য নিরাপত্তায় ২০ লাখ টন গম কিনছে সরকার শেখ হাসিনাকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ স্ট্যাটাস, আ.লীগ নেতাকে অব্যহতি কেন পিছু হঠল আওয়ামী লীগ কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? কুমিল্লায় সংবাদ সম্মেলনে কাঁদলেন র‍্যাব কর্মকর্তা দেশের পথে এমভি আবদুল্লাহ রাত ১১টার পর চা-পানের দোকান বন্ধের নির্দেশ রাত ৮টার পর শপিংমল ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বন্ধের নির্দেশনা দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল
  • বুধবার ০৮ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

হাসপাতালে রোগীর ওপর নার্স-আয়ার আক্রমণ!

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২০ জানুয়ারি ২০২০  

ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে এক নার্স ও আয়ার বিরুদ্ধে নারী রোগীর ওপর আক্রমণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সময় রোগীকে ধাক্কা ও তলপেটে লাথি মারাসহ গালিগালাজ করা হয়।

শনিবার বিকেলে হাসপাতালের মহিলা ওয়ার্ডের মেডিসিন বিভাগে ঘটনাটি ঘটে। ভুক্তভোগী রোগী মিতা নুর জেলা সদরের ছোট-কামারকুন্ডু গ্রামের তসির মণ্ডলের স্ত্রী। তিনি জেলা শহরের ব্যাপারীপাড়ার মিকাইল মণ্ডলের মেয়ে।

মিতার বাবার জানান, বিকেলে স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া করে গলায় ফাঁস দেয় তার মেয়ে। পরে মিতাকে অসুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নেয়া হয়। এ সময় তাকে জরুরি বিভাগ থেকে মহিলা ওয়ার্ডের মেডিসিন বিভাগে পাঠানো হলে দায়িত্বরত নার্স ও আয়া গালিগালাজ শুরু করেন। তাদের সামনে মিতাকে বারবার হাসপাতালে আসার কারণে মরে যেতে বলেন।

তিনি আরো জানান, এরপরই নার্স মিতাকে ধাক্কা দেন। একই সঙ্গে সঙ্গে তার পেটে লাথি দেন আয়া। এরপর থেকে তার রক্তক্ষরণ হয়। তবে নার্স ও আয়ার নাম জানা যায়নি। পরে ঘটনাটি হাসপাতালের ১২০ নম্বর রুমে গিয়ে জানালে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। তিনি ওই নার্স ও আয়ার বিচার চান। 

এদিকে, ওই বিভাগে নার্স হিসেবে আফরিন ও আয়া হিসেবে বিউটি আক্তার দায়িত্বে ছিলেন।  নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক চিকিৎসক বলেন, রোগীকে ক্যানোলা দেয়ার সময় নার্স ও আয়ার সঙ্গে স্বজনদের কথা কাটাকাটি হয়েছে। রোগীকে মারধরের বিষয়টি দেখিনি। তবে নার্স ও রোগীর এমন আচরণ দুঃখজনক।

হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক চিকিৎসক আয়ুব আলী বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে খোঁজ নিচ্ছি। অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা হতেই পারে। সংবাদ করবেন না প্লিজ। এতে হাসপাতালে সুনাম ক্ষুন্ন হয়।

সিভিল সার্জন সেলিনা বেগম বলেন, কয়েকজন রোগীর স্বজন এমন অভিযোগ করেছেন। স্বাস্থ্য বিভাগের জেলা প্রধান হিসেবে বিষয়টি সর্ম্পকে খোঁজ নেব। অভিযোগের ব্যাপারে নার্স ও আয়ার দোষ পেলে তাদের বিচারের আওতায় আনা হবে।