ব্রেকিং:
রাত ১১টার পর চা-পানের দোকান বন্ধের নির্দেশ রাত ৮টার পর শপিংমল ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বন্ধের নির্দেশনা দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
  • মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৭ ১৪৩১

  • || ২০ শাওয়াল ১৪৪৫

হাজীগঞ্জে বৃদ্ধের টং দোকানে বিদ্যুতের মিটার থাকলেও জ্বলছেনা আলো

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২৩ এপ্রিল ২০২৪  

চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে এক বৃদ্ধের টংয়ের দোকানে বিদ্যুৎ সংযোগের মিটার থাকলেও জ্বলছেনা কোন আলো। বিদ্যুতের আলো বা ফ্যানের বাতাস টাকার অভাবে ভাগ্যে জোটে না। মিটার চার্জ দিতে হিমসিম খেতে হয়। অথচ প্রতিমাসে গুনতে হচ্ছে মিটার চার্জ ৭২ থেকে ৮৪ টাকা। ক্ষুদ্র এ পান সুপারির দোকানে প্রতিদিন ৮০০ থেকে এক হাজার টাকা বিক্রি করে কোন রকম জীবিকা নির্ভর করে আসছেন বৃদ্ধ।

বিদ্যুতের মিটার থাকলেও সন্ধ্যা হলে জ্বলে হারিকেনের নিভু নিভু আলো। ক্ষুদ্র পানের দোকানে প্রায় চারপাশ খোলা তার মাঝে রয়েছে বিদ্যুতের মিটার অথচ একটা লাইটও ব্যবহার করেনা এ বৃদ্ধ।

এমন বাস্তব চিত্র দেখা যায়, ২১ এপ্রিল রবিবার শেষ বিকালে চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলার বাকিলা ইউনিয়নের রাধাসার স্বর্ণা এলাকায়। ৭০ বছরের বৃদ্ধ ইসমাইল হোসেন সড়কের পাশে টং দোকানে পান সুপারির বিক্রি করে জীবিকা নির্ভর করে আসছেন প্রায় দুই যুগের উপরে। পরিবারের সদস্য সংখ্যা স্ত্রীসহ ৬ জন। প্রতিদিন সকাল বিকাল পান সুপারি বিক্রি করে সংসারের সহায়ক ভূমিকা এখনো পালন করে আসছে। সংসারের টানাটানির গ্লানি এ বৃদ্ধ বয়সেও টেনে নিয়ে যাচ্ছেন তিনি।

স্থানীয় ক্রেতা সফিকুর রহমান বলেন, আমাদের গ্রামে পান সুপারি তার কাছ থেকে পাই। বাহিরের ক্রেতা না আসায় তিনি একবার পান উঠালে সপ্তাহের উপরে লাগে বিক্রি করতে।
এ বিষয়ে বৃদ্ধ পানের দোকান্দার ইসমাইল হোসেন বলেন, আমি যে দোকানে থাকতাম তা ঝড়ে পড়ে যায়। আমি পরে কোনরকম মাথার উপরে চালা দিয়ে এ টং দোকান দিয়েছি। যে কারনে মিটার আমার এখানে পড়ে আছে। পূর্বের বিল বকেয়া থাকায় সংযোগ বিচ্ছিন্নের আবেদন করিনি। আমি সকাল বিকাল দোকানে আসি। টং দোকানের চারপাশ খোলা থাকে যে কারনে লাইট ফ্যান নাই। সন্ধ্যার পরে এক ঘন্টা থাকি তখন হারিকেনের আলো জ্বালাই।