ব্রেকিং:
ব্যালটে ভুল প্রতীক, কসবা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা বদলি সাংবাদিকদের নাস্তার প্যাকেটে টাকার খাম! বান্দরবানে যৌথবাহিনীর অভিযানে কেএনএফের সন্ত্রাসী নিহত উপজেলা নির্বাচনে যে বিষয়গুলোর ওপর নজর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী সৌদিতে ফখরুল-ফালুর রুদ্ধদ্বার বৈঠক নিয়ে বিএনপিতে তোলপাড় ৫ম বারের মতো প্রেসিডেন্টের শপথ নিলেন পুতিন বারান্দায় দাঁড়িয়ে দেখছিল বৃষ্টি, বজ্রপাতে মাদরাসার ২১ শিক্ষার্থী দুপুরের মধ্যে ১৫ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস তেলের দাম বাড়াল সৌদি কেজিতে ১০ টাকা কমলো পেঁয়াজের দাম তিন রাত শাহজালালে ৩ ঘণ্টা করে ফ্লাইট বন্ধ কুমিল্লায় ‘কোরবানির আগে পেঁয়াজের দাম হবে ৫০ টাকার মধ্যে’ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ খাদ্য নিরাপত্তায় ২০ লাখ টন গম কিনছে সরকার শেখ হাসিনাকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ স্ট্যাটাস, আ.লীগ নেতাকে অব্যহতি কেন পিছু হঠল আওয়ামী লীগ কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? কুমিল্লায় সংবাদ সম্মেলনে কাঁদলেন র‍্যাব কর্মকর্তা
  • বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৯ শাওয়াল ১৪৪৫

আংশিক কাজ করে লাপাত্তা ঠিকাদার

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১১ মার্চ ২০২১  

হাজীগঞ্জে সড়কের আংশিক কাজ করে লাপাত্তা ঠিকাদার। প্রথমে তড়িৎগতিতে নিম্নমানের মালামাল ব্যবহার করে কাজ উদ্ধারের চেষ্টা করলে বাঁধা দেয় স্থানীয়রা। বাঁধা দেওয়ার পর থেকেই কাজ বন্ধ রেখে দেন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। বর্তমানে সড়কটির কাজ বন্ধ থাকায় দূর্ভোগে পড়েছেন পথচারীরা।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার ৮নং হাটিলা পূর্ব ইউনিয়নের কংগাইশ রেল লাইন ভায়া হাড়িয়াইন সড়কটি দীর্ঘ ৪ মাস যাবৎ কাজ বন্ধ।

জানা যায়, ২০১৯-২০ সালের অর্থ বছরের বাজেটে কার্পেটিংয়ের মাধ্যমে সড়কটি নির্মানে স্থানীয় সরকার মন্ত্রনালয় (এলজিইডি) একনেকে পাশ করে। পরে এলজিইডি প্রায় ৮০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে সড়কের কাজ করার জন্য ঠিকাদার নিয়োগ করেন। কংগাইশ-হাড়িয়াইন ১ কিলোমিটার সড়কের কাজ করতে ঠিকাদার নিযোক্ত হন উপজেলার ৭নং বড়কুল পশ্চিম ইউনিয়নের আব্দুল কাদের। এ কাজটি শুরুর কথা ছিলো গেলো বছরের ১ জানুয়ারী। কিন্তু ঠিকাদার কাজ শুরু করেন ২০২০ সালের শেষে। তিনি দেরি করে সড়কের কাজ শুরু করলেও কাজের মান নিয়ে প্রশ্ন তুলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এক পর্যায়ে নি¤œমানের ইট (খোয়া) সড়কটির কাজে ব্যবহার করতে চাইলে বাঁধা দেন স্থানীয় লোকজন। নিম্নমানের কাজে বাঁধা দেওয়ার পরের দিন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান সড়কের কাজে আর হাত দেননি। তারা দির্ঘ ৪ মাস কাজটি পেলে রেখেছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। এতে চরম দূর্ভোগে পড়েছেন চলাচল কারীরা। বর্ষার শুরু হওয়ার পূর্বে সড়কটির কাজ শেষ না হলে মহা-বিপদে পড়বে পথচারীরা।

এ প্রসঙ্গে কাজের ঠিকাদার আব্দুল কাদেরের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, অর্থনৈতিক সমস্যার কারনে কাজ চালু করতে পারেনি। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, খোয়াগুলো সরিয়ে পেলবো এবং ১০/১২ দিন পরে সড়কের কাজ পুণরায় চালু করবো।

ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়ে উপজেলা সহকারী প্রকৌশলী মো. জাহেদ জানান, নিম্নমান মালামাল সরিয়ে পুনরায় কাজ চালু করার জন্য ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানকে ইতোমধ্য চিঠি দেওয়া হয়েছে।