ব্রেকিং:
ব্যালটে ভুল প্রতীক, কসবা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা বদলি সাংবাদিকদের নাস্তার প্যাকেটে টাকার খাম! বান্দরবানে যৌথবাহিনীর অভিযানে কেএনএফের সন্ত্রাসী নিহত উপজেলা নির্বাচনে যে বিষয়গুলোর ওপর নজর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী সৌদিতে ফখরুল-ফালুর রুদ্ধদ্বার বৈঠক নিয়ে বিএনপিতে তোলপাড় ৫ম বারের মতো প্রেসিডেন্টের শপথ নিলেন পুতিন বারান্দায় দাঁড়িয়ে দেখছিল বৃষ্টি, বজ্রপাতে মাদরাসার ২১ শিক্ষার্থী দুপুরের মধ্যে ১৫ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস তেলের দাম বাড়াল সৌদি কেজিতে ১০ টাকা কমলো পেঁয়াজের দাম তিন রাত শাহজালালে ৩ ঘণ্টা করে ফ্লাইট বন্ধ কুমিল্লায় ‘কোরবানির আগে পেঁয়াজের দাম হবে ৫০ টাকার মধ্যে’ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ খাদ্য নিরাপত্তায় ২০ লাখ টন গম কিনছে সরকার শেখ হাসিনাকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ স্ট্যাটাস, আ.লীগ নেতাকে অব্যহতি কেন পিছু হঠল আওয়ামী লীগ কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? কুমিল্লায় সংবাদ সম্মেলনে কাঁদলেন র‍্যাব কর্মকর্তা
  • বুধবার ০৮ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

আবারো মনোনয়ন বাণিজ্যে তারেক

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ৯ আগস্ট ২০২২  

নিজেদের দাবি-দাওয়া পূরণ না হলে দ্বাদশ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না বলে সাফ জানিয়েছিল বিএনপি। তবে দলটির বাইরে এক রূপ তো ভেতরে আরেক। তাইতো লন্ডনে পলাতক দণ্ডপ্রাপ্ত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এরই মধ্যে শুরু করেছেন মনোনয়ন বাণিজ্য।

বিএনপির একাধিক দায়িত্বশীল সূত্রে নিশ্চিত হওয়া গেছে, প্রতিবারের মতো এবারও গুরুত্বভেদে ৩০০ আসনে দলীয় প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ শুরু করেছেন তারেক রহমান। আর এ কাজে তারেককে সহযোগিতা করছেন দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। 

আরো জানা গেছে, আসন প্রতি অন্তত পাঁচজন করে প্রার্থীর নামের তালিকা পাঠাতে বলা হয়েছে রিজভীকে। আর বাছাই লিস্টে এগিয়ে থাকতে বিএনপির তারেকপন্থী নেতারা টাকা নিয়ে দৌঁড়ঝাপ শুরু করেছেন।

পরিচয় গোপন রেখে বিএনপির একজন সিনিয়র নেতা জানান, প্রতিবারই নির্বাচনের আগে মোটা অংকের টাকা বাগিয়ে নেন তারেক রহমান। এবারো তা শুরু করেছে। আর এ কারণে দলকে বার বার সমস্যায় পড়তে হয়। তারেক রহমানের কাছে বিএনপি মানে টাকা কামানোর মেশিন।

বিএনপির একাধিক নেতারা বলেন, গত নির্বাচনে মনোনয়ন চূড়ান্ত করেন তারেক জিয়া। যদিও স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নেতৃত্বে একটি মনোনয়ন বোর্ড গঠিত হয়েছিল, কিন্তু সেই বোর্ডের ক্ষমতা ছিল খুবই সামান্য। তারা শুধু লন্ডন থেকে প্রেরিত নামগুলো ঘোষণা করেছিলেন। আর এই মনোনয়ন নিয়ে দলে ভয়াবহ কাণ্ড ঘটে। বিএনপির অন্তত ১৭৩টি আসনে দুই থেকে তিন জনকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছিল। যার ফলে পরবর্তীতে বিএনপির মধ্যেই গৃহদাহ তৈরি হয়। 

ফলে নির্বাচনে ভরাডুব হয় বিএনপির। তারা আরো মনে করেন, ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির পরাজয়ের বড় কারণ ছিল তারেকের মনোনয়ন বাণিজ্য।