ব্রেকিং:
বারান্দায় দাঁড়িয়ে দেখছিল বৃষ্টি, বজ্রপাতে মাদরাসার ২১ শিক্ষার্থী দুপুরের মধ্যে ১৫ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস তেলের দাম বাড়াল সৌদি কেজিতে ১০ টাকা কমলো পেঁয়াজের দাম তিন রাত শাহজালালে ৩ ঘণ্টা করে ফ্লাইট বন্ধ কুমিল্লায় ‘কোরবানির আগে পেঁয়াজের দাম হবে ৫০ টাকার মধ্যে’ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ খাদ্য নিরাপত্তায় ২০ লাখ টন গম কিনছে সরকার শেখ হাসিনাকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ স্ট্যাটাস, আ.লীগ নেতাকে অব্যহতি কেন পিছু হঠল আওয়ামী লীগ কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? কুমিল্লায় সংবাদ সম্মেলনে কাঁদলেন র‍্যাব কর্মকর্তা দেশের পথে এমভি আবদুল্লাহ রাত ১১টার পর চা-পানের দোকান বন্ধের নির্দেশ রাত ৮টার পর শপিংমল ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বন্ধের নির্দেশনা দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি
  • মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৪ ১৪৩১

  • || ২৭ শাওয়াল ১৪৪৫

বি.বাড়িয়ায় সপ্তাহে ১০ লাখ টাকার পাখি বিক্রি

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২ ফেব্রুয়ারি ২০২২  

ব্রাহ্মণবাড়িয়া: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সপ্তাহে শুক্র ও সোমবার দুইদিন বসে পাখির হাট। তাতেই সপ্তাহে ১০ লাখ টাকার পাখি বিক্রি হয়।

কিন্তু কখনো জেলা শহরের বঙ্গবন্ধু স্কয়ার, কখনো পুরাতন কাচারি আবার কখনো রেলগেট এলাকায়  অস্থায়ীভাবে বসে এসব হাট। পাখির বাজার ধরে রাখতে এবং ক্রেতা-বিক্রেতাদের সুবিধার্থে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাখি বিক্রির জন্য নির্দিষ্ট স্থান চান পাখি খামারি ও ব্যবসায়ীরা।   

হাটের জন্য নির্দিষ্ট স্থান নির্ধারণের দাবিতে বুধবার (০২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করেছেন তারা। এতে জেলার বিভিন্ন স্থানের পাখি খামারি ও ব্যবসায়ীরা অংশ নেন।  

মানববন্ধনে বক্তব্য দেন- পাখি ব্যবসায়ী হারুনুর রশীদ, মুক্তার সাহেদ, রমজান মিয়া, মো. সোহেলসহ অনেকে।  

বক্তারা বলেন, জেলা শহরে সপ্তাহের শুক্র ও সোমবার পাখির হাট বসে। এতে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পাখি ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের সমাগম ঘটে। প্রতি হাটেই জেলায় ১০ লক্ষাধিক টাকার পাখি বিক্রি হয়ে থাকে। এতে বিপুল সংখ্যক বেকারের কর্মসংস্থানও হচ্ছে। পাশাপাশি দিন দিন এর পরিধিও বাড়ছে। কিন্তু পাখির হাটের জন্য নির্ধারিত স্থান না থাকায় ক্রেতা-বিক্রেতারা দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।  

তারা আরও বলেন, দীর্ঘদিন ধরে পৌরসভা ও জেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরসহ বিভিন্ন জায়গায় আবেদন করেও কোনো সুফল মেলেনি। এতে হাটের কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার পাশাপাশি তারা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। তারা অবিলম্বে পাখির হাটের জন্য একটি স্থায়ী জায়গা নির্ধারণের দাবি জানান।